New OFFER Is Running>>>>>>
অনলাইন আয়ের জনপ্রিয় সাইট- dolancer.com

প্রতিষ্ঠাকাল
ডুল্যান্সার যুক্তরাষ্ট্রের ডেলোয়ার রাজ্যে নিবন্ধনকৃত একটি প্রতিষ্ঠান। উল্লেখ্য, এখান থেকে গুগল এবং ফেসবুকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও নিবন্ধন নিয়েছে। ডুল্যান্সারের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সিইও রোকন ইউ আহাম্মেদ ডুল্যান্সার প্রসঙ্গে বলেন, ্তুযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির কমিপউটারসায়েন্সের শিক্ষার্থী জুনিয়র প্রিস্টল জাগলার ডুল্যান্সার আউটসোর্সিং আইএনস্থির প্রতিষ্ঠাতা। তাদের প্রায় ৯টির মতো প্রজেক্ট রয়েছে, যার মধ্যে একটি হলো কর্পোরেট আউটসোর্সিং। যেখান থেকে তারা দুনিয়াব্যাপী বিভিন্ন কোমপানিকে বড় এবং জটিল সফটওয়্যার ডেভেলপার কাজ দিয়ে থাকে। আমার
প্রতিষ্ঠান ইনটুইট ইনফোসিস ওই সব প্রজেক্টে কাজ করত। জাগলারের সঙ্গে কাজের সূত্র ধরে ব্যক্তিগত সমপর্ক গড়ে ওঠে। এরপর যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ডুল্যান্সার ডটকম। ডুল্যান্সার ডটকম প্রতিষ্ঠার পর এনবিসিসহ বিশ্বখ্যাত বেশকিছু মিডিয়ায় গুরুত্বের সঙ্গে সংবাদটি প্রকাশিত হয়।
যাদের আছে কাজের সুযোগ
ওয়েব ডিজাইনার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, ডিজাইনারসহ নানা শ্রেণীর প্রশিক্ষিত এবং এমনকি যারা কেবল কমিপউটার এবং ইন্টারনেট চালাতে পারে, তারাও ডুল্যান্সার থেকে নিয়মিত কাজ নিয়ে করছে এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। আর তাদের কাজের পরিমাণও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের মধ্যে অনেকেই কাজ করার পাশাপাশি ডুল্যান্সার থেকে কাজ সংগ্রহ করে অন্যদের দিয়েও করিয়ে নিচ্ছে। অর্থাত তারা উদ্যোক্তা হয়ে উঠছে। আউটসোর্সিংয়ে আগ্রহী নতুনদের
জন্য ডুল্যান্সারে রয়েছে নানা ধরনের সুযোগ। এমনকি যারা প্রোগ্রামিং বা ডিজাইনের কাজও জানে না, তাদের জন্যও রয়েছে সুযোগ। ফ্রিল্যান্সার সেলস কনসালট্যান্টের জন্যও তাদের রয়েছে বিশেষ মডিউল।
এ মাস থেকে চালু হয়েছে ফোরাম পোস্টিং নামের বিশেষ একটি সার্ভিস। এটি সার্স ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি সার্ভিস। দ্রুত পেজ র্যাংকিংও বৃদ্ধি পায়। ডুল্যান্সার ডটকমের আছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্স ফোরাম, লেখক যারা ফোরামকে অতি দ্রুত জনপ্রিয় করে তুলতে পারে।
অনলাইন আয়ের পরিসংখ্যান
বৃহত্তম আউটসোর্সিং জাতি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৪০ শতাংশ) এবং যুক্তরাজ্য (১০ শতাংশ)। বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সার জাতি ভারত (৩৪ শতাংশ), মার্কিন যুক্তরার্ষ্ট্র (১১ শতাংশ) এবং শীর্ষ পাঁচটি প্রকল্প পিএইচপি, ওয়েবসাইট ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি এবং কপি রাইটিং। ঢাকা হলোআউটসোর্সিংয়ে তৃতীয় শহর। ভারতীয় এবং এশিয়ার ফ্রিল্যান্সার বাজারের সর্বাধিক ভাগ দখল করতেমার্চ ২০১২ থেকে ডুল্যান্সার ডটকম বৃহত পরিসরে প্রচার শুরু করতে যাচ্ছে। ২০১২ সালে ডুল্যান্সার ডটকম ৩ লাখ কাজ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।গুগল, অামাজন, ফ্রিল্যান্সারসহ বিশ্বের জনপ্রিয় সব আউটসোর্সিং কোমপানির মার্কেটিংয়ের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে রেফারাল সিস্টেম বা অ্যাফিলিয়েটস মার্কেটিং। এ ধারা অনুযায়ী ডুল্যান্সারেও বিষয়টি রয়েছে। উল্লেখ্য, ডুল্যান্সারে অ্যাফিলিয়েটস মার্কেটিং আরও বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি।
সাফল্যের কথা
আমজাদ হোসেন ৫২ বছর বয়সের বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার, কাজ নেন ডুল্যান্সার ডটকম থেকে। তিনি বলেন, এটি নিজেকে স্বাধীন করার রাস্তা। আর ডুল্যান্সার আমাকে দিয়েছে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ। আমি গত ৭ মাসে কাজ করেছি মোট ১৭টি এবং ইনকাম করেছি ৪ লাখ টাকার মতো। তিনি বলেন, ফ্রিল্যান্সিং হলো কর্পোরেট পরিবেশে থেকে সমপূর্ণভাবে মুক্ত জীবনে বাস করার একটি অনন্য উপায়। বর্তমানে আমি সত্যিই মুক্ত, ডুল্যান্সার ডটকমে এমনও হাজার সাফল্যের গল্প আছে।
ভবিষ্যতের ডুল্যান্সার
রোকন ইউ আহম্মেদ আরও বলেন, আমরা একটা টিম গঠন করতে সক্ষম হয়েছি, যেখানে আমরা অনলাইনে অনেক ট্যালেন্ট খুঁজে পাচ্ছি। এখন আমাদের এটা ধরে রাখতে হবে। ডুল্যান্সার বাংলাদেশে ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্রিল্যান্সিং নামক একটা ট্রেনিং সেন্টার নিয়ে আসছে, যেখানে পিএইচপি, মাই এসকিউএল, ডিজাইন, লেখা, ফোরাম পোস্টিং ইত্যাদির ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এরই মধ্যে ডুল্যান্সার সিঙ্গাপুরে একটা ডাটা সেন্টার গড়ে তুলেছে। যেখান থেকে ফ্রিল্যান্সাররা খুব কম খরচে ডেভেলপমেন্ট এবং টেস্টিংয়ের জন্য সার্ভার ভাড়া নিতে পারবে।
ফ্রিল্যান্সিং
ফ্রিল্যান্সিং
করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন
ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের
জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন।
এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়।
অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও
আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে
ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত ! হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে
এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয়
না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে কাজ শুরু করে দিতে পারেন।
উপরোন্ত, উক্ত সাইটে সাইন আপ করলেই পাবেন ১ ডলার। সাইটটির নাম
www.microworkers.com, এটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি সাইট। বাংলাদেশের
অনেকেই এ সাইটে সফলতার সাথে কাজ করে হাতে টাকা পেয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ
সাইটে কাজ করছি। সাইটে আমার বেশকিছু ডলারও জমা হয়েছে।
সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা .........
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ক্লিক করুন।
কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। হতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে । পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র্যাংক ক্লিক করুন।
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।
উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।
সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা .........
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ক্লিক করুন।
কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। হতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে । পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র্যাংক ক্লিক করুন।
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।
উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।
ফ্রিল্যান্সিং
করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন
ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের
জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন।
এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়।
অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও
আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে
ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত ! হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে
এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয়
না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে কাজ শুরু করে দিতে পারেন।
উপরোন্ত, উক্ত সাইটে সাইন আপ করলেই পাবেন ১ ডলার। সাইটটির নাম
www.microworkers.com, এটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি সাইট। বাংলাদেশের
অনেকেই এ সাইটে সফলতার সাথে কাজ করে হাতে টাকা পেয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ
সাইটে কাজ করছি। সাইটে আমার বেশকিছু ডলারও জমা হয়েছে।
সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা .........
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ক্লিক করুন।
কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। হতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে । পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র্যাংক ক্লিক করুন।
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।
উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।
সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা .........
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ক্লিক করুন।
কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেন। হতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে । পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারে। তবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র্যাংক ক্লিক করুন।
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।
উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।
0 comments
কেন সাইটটি জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য?
১. সাইটটিতে 'নির্দ্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য' এবং 'ঘন্টা হিসাবে মূল্য (Hourly job)' উভয় প্রকার কাজ রয়েছে। তবে ঘন্টা হিসাবে কাজের জন্য ওডেস্ক বেশি জনপ্রিয়। এ পদ্ধতিতে ফ্রিল্যান্সাররা অন্য সাইট হতে তুলনামূলক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারে। এ সিস্টেমে ইন্টারনেটে উপস্থিত থেকে একটি বিশেষ সফটওয়্যারের (Teamviewer) মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ করতে হয়। এ সময় একজন ফ্রিল্যান্সার কি কাজ করছেন তার স্ক্রীনশট বায়ারের কাছে চলে যায়। ফলে বায়ার তার কাজের প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে থাকে।
২. সাইটটিতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা দেয়ার মাধ্যমে প্রোফাইল বিল্ডিং এর সুবিধা। ফলে সত্যিকার অর্থেই যারা নির্দ্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ও ভাল বাজেটের কাজ পেয়ে থাকে।
৩. অধিকাংশ কাজের ক্ষেত্রে এসক্রো সিস্টেমের (কাজের শুরুতেই বায়ার সাইটে টাকা জমা দিয়ে থাকে) কারনে ফ্রিল্যান্সারদের কাছে কাজ শেষে টাকা পাওয়ার ১০০% নিশ্চয়তা থাকে।
৪. যেহেতু এ সাইটে অন্যান্য সাইটের মত যে কেও বিড (আবেদন) করতে পারে না, অর্থাৎ, এ সাইটে কাজ করতে গেলে নুন্যতম রেডিনেস টেস্ট দিতে হয় এবং বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে ১০০% প্রোফাইল সম্পন্ন না হলে পর্যাপ্ত বিড করতে পারে না, এসব কারনে বায়ারদের কাছে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সাইট এটি। ফলে বিশ্বে যতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে, তন্মধ্যে, ওডেস্কে সর্বাধিক কাজ জমা হয়। বড়ং বলা যায়, সবগুলো সাইটে যে পরিমাণ কাজ জমা হয়, শুধুমাত্র ওডেস্কেই সে পরিমাণ কাজ জমা হয়। ফলে, বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটু সিরিয়াস হলেই এ সাইটে কাজ পাওয়া সম্ভব।
আশার কথা, বর্তমানে বাংলাদেশে যত ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে তন্মধ্যে, ওডেস্কেই সর্বাধিক। তুলনামূলক কম রেট, বিশ্বস্ততা ইত্যাদি কারণে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা ভাল অবস্থানেই রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং-এ যারা নুতন তারা ওডেস্কে কাজের মাধ্যমে তাদের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। প্রথমদিকে কাজ পেতে কিছুটা বেগ পেতে হলেও প্রোফাইল ১০০% কমপ্লিট হলে এবং ধৈর্যের সাথে লেগে থাকলে অবশ্যই এ সাইটে সফলতা পাওয়া সম্ভব। অনেক বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, যারা শুরুতে কাজ পেতে কিছু বিলম্ব হলেও বর্তমানে টিম নিয়ে কাজ করছে। Odesk সাইটে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইল দেখলেই বিষয়টি অনুধাবন করা যায়।
পেমেন্ট সিস্টেমঃ
পাইওনার ডেবিট কার্ড, মানিবুকার্স, ব্যাংকওয়্যার ট্রান্সফার ইত্যাদি বিভিন্ন পদ্ধতিতে Odesk সাইট থেকে বাংলাদেশে টাকা নিয়ে আসা যায়।click here go odesk
জুমলা প্লাগিন
এই টিউটোরিয়ালটিতে জুমলা ২.৫ ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে।এই ভার্সনটি
সম্প্রতি এসেছে।এই ভার্সনে কাজ করতে পারলে পূর্ববর্তী ভার্সনগুেিতও পারবেন
কারন সব ভার্সনই (১.৫, ১.৬, ১.৭) প্রায় একই।২.৫ যদি না থাকে তবে
http://www.joomla.org/download.html এখান থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল
দিন।জুমলা টিম ২.৫ ভার্সনকে লম্বা সময় সাপোর্ট দেবে ঘোষনা দিয়েছে। ১.৬
এবং ১.৭ যেমন এসেই চলে গেল এমন হবেনা।
জুমলার এক্সটেনশন মুলত ৩ ধরনের ১.কমপোনেন্ট, ২. মডিউল, ৩. প্লাগিন
কমপোনেন্ট এবং মডিউল সাইটে সরাসরি দেখা যায় যেমন আর্টিকেল কমপোনেন্ট বা কোন মডিউল যেমন লগিন মডিউল।কিন্তু প্লাগিন সরাসরি সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে দেখা যায়না বরং এরা পিছনে থেকে কাজ করে।প্লাগিন বিভিন্ন মডিউল এবং কমপোনেন্ট এর ফাংশনালিটি বাড়ায়। যেমন আর্টিকেল লেখার সময় TinyMce প্লাগিন বা CodeMirror (এটা ১.৫ ভার্সনে নেই) প্লাগিন ব্যবহার করে আমরা লেখার কাজ অনেক সহজ করতে পারি আবার Page Navigation প্লাগিন ব্যবহার করে এক পেজ থেকে অন্য পেজে যাওয়ার জন্য নেভিগেশন তৈরী করা যায় ইত্যাদি। ব্যাক ইন্ড থেকে Extention->Plug-in Manager এ গিয়ে সব প্লাগিন এর তালিকা দেখতে পারেন।
নিচে গুরত্বপূর্ন কয়েকটি প্লাগিন নিয়ে আলোচনা করা হল
Content-Load Modules প্লাগিন:
লোড মডিউল প্লাগিন জুমলার একটি কনটেন্ট প্লাগিন এরুপ আরো কয়েক ধরনের প্লাগিন আছে যেমন সার্চ প্লাগিন দিয়ে সার্চের ফাংশনালিটি বাড়ানো যায় আবার অথেনটিকেশন প্লাগিনগুলি দিয়ে ইউজার নিশ্চিত করনের কাজ করা যায় ইত্যাদি।
লোড মডিউল প্লাগিন দিয়ে একটা আর্টিকেলের ভিতর একটা মডিউল বা মডিউল পজিশন তৈরী করতে পারেন।বাই ডিফল্ট এই প্লাগিনটি সক্রিয় করা থাকে আপনি ইচ্ছে করলে প্লাগিন ম্যানেজারে গিয়ে আরও অপশন আছে যেগুলি পরিবর্তন করতে পারেন।
ঝঃধঃঁং এর নিচে অপপবংং অপশন ব্যবহার করে কোন্ ধরনের ইউজার এই মডিউলটি দেখতে পারবে তা আপনি ঠিক করতে পারবেন।বাই ডিফল্ট Public থাকে অর্থ্যাৎ এভাবে সক্রিয় করা কোন মডিউল সব ইউজার দেখতে পারবে। ডানদিকে styleপ্যারামিটার দিয়ে আপনি মডিউলটি ডিভ নাকি টেবিলের মধ্যে থাকবে তা ঠিক করতে পারবেন।
ধরুন জুমলা ২.৫ এর মুল পাতার সবার উপরে joomla নামে যে featured আর্টিকেলটি আছে তার ভিতর আপনি সার্চ মডিউলটি প্রবেশ করাতে চান। এজন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন
Article Manager > Featured Articles এ গিয়ে বামদিকে Joomla! লিংটির উপরে কিক করে নিচের মত আপনার কাঙ্খিত মডিউলটি বসিয়ে দিন।
সেভ দিয়ে বের হয়ে আসুন এবার সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে গিয়ে দেখুন ঐ আর্টিকেলটির ভিতর সার্চ মডিউল বসে গেছে।
আর মডিউল এর জায়গায় যদি মডিউল পজিশন তৈরী করতে চান তার জন্য {loadposition user4} এভাবে লিখলেই হবে।
Email Cloaking প্লাগিন:
ইমেইল ককিং প্লাগিন, কনটেন্টে ইমেইল সেইরুপ ফরমেটে প্রদর্শন করা থেকে বিরত রাখে যে ফরমেট স্পামবট চিনতে পারে। আরও সহজভাবে বলি, বিভিন্ন কোম্পানির নিজস্ব তৈরী ক্রাউলার বা বট আছে, এগুলি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরী এক ধরনের রোবটের মত। এরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ করে এবং সেই সাইটে থাকা ইমেইল ঠিকানাগুলি তুলে নিয়ে আসে।পরে এই মেইলগুলিতে তারা তাদের পন্যের বিজ্ঞাপন পাঠিয়ে দেয়।অথবা যারা বø্যাক হ্যাট এসইও (অসৎ উপায়ে সাইট সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা) করে তারা এভাবে মেইল ঠিকানা সংগ্রহ করে ঐ সাইটেরই ঠিকানা দিয়ে ইউজারদের বার বার ইমেইল পাঠায় ফলে ইউজাররা বিরক্ত হয়ে সেই সাইট থেকে অব্যাহতি নেন। যাইহোক এসব সমস্যার সমাধান এই প্লাগিনটি করে থাকে (জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে)। এতে করে আপনার জুমলা সাইটটি যদি ফোরাম বা বøগ হয় যেখানে ইউজারের মেইল প্রদর্শিত হয় তাহলে এই প্লাগিন স্পামবটের কাছে এমনভাবে সেই মেইলগুলিকে দেখাবে যাতে স্পামবট চিনতেই না পারে যে এখানে কোন মেইল ঠিকানা আছে। বাই ডিফল্ট এই প্লাগিনটি জুমলাতে সক্রিয় করা থাকে। ইমেইল কোন্ ফরমেটে দেখাবে আপনি এই প্লাগিনে গিয়ে Mode অপশন থেকে তা ঠিক করে দিতে পারেন। Extentions ->Plug-in Manager G গিয়ে Content – Email Cloaking এ কিক করে যদি Non-linkable Text ঠিক করেন তাহলে ইমেইল গুলিতে কোন লিংক থাকবেনা বরং সাধারন টেক্সটের মত দেখাবে আর বাকি যে অপশনটি আছে সেটি ঠিক করে দিলে ইমেইলের উপর কার্সর নিয়ে গেলে লিংক আকারে দেখাবে। তবে আমরা যেভাবেই দেখি না কেন স্পামবটকে এমনভাবে দেখাবে যে সে মনে করবে এখানে কোন ইমেইল ঠিকানা নেই।
System -Debug প্লাগিন:
আপনি যদি এই প্লাগিনটি সক্রিয় করেন তাহলে আপনার জুমলা সাইটের ফ্রন্ট ইন্ড এবং ব্যাকইন্ডে পেজের নিচের দিকে কিছু তথ্য দেখাবে। এই তথ্যগুলি ডিবাগিং সম্পর্কিত অর্থ্যাৎ সাইট তৈরীর সময় যদি কোন ভুল হয় তাহলে সেই ভুলগুলির তথ্য দেখাবে। এই প্লাগিন শুধু সাইট তৈরীর সময় সক্রিয় রাখা উপকারী। এতে করে কোন ভুল হলে সে মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দেবে।
Extentions ->Plug-in Manager এ গিয়ে System -Debug প্লাগিনটির উপর কিক করলেই উপরের মত অপশন পাবেন। Allowed Group অপশন থেকে আপনি যেসব ইউজারের ধরন ঠিক করে দিবেন শুধুমাত্র সেই সকল ইউজার এই ডিবাগিং তথ্যগুলি দেখতে পাবে। এডমিনিস্ট্রেটর ইউজারের জন্য শুধু ঠিক করা উচিৎ সাধারন ইউজার এসব ডিবাগিং তথ্য দেখে আসলে কিছু বুঝবেনা।
রেজওয়ানুল আলম
Feedback : refatju AT yahoo DOT com
জুমলার এক্সটেনশন মুলত ৩ ধরনের ১.কমপোনেন্ট, ২. মডিউল, ৩. প্লাগিন
কমপোনেন্ট এবং মডিউল সাইটে সরাসরি দেখা যায় যেমন আর্টিকেল কমপোনেন্ট বা কোন মডিউল যেমন লগিন মডিউল।কিন্তু প্লাগিন সরাসরি সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে দেখা যায়না বরং এরা পিছনে থেকে কাজ করে।প্লাগিন বিভিন্ন মডিউল এবং কমপোনেন্ট এর ফাংশনালিটি বাড়ায়। যেমন আর্টিকেল লেখার সময় TinyMce প্লাগিন বা CodeMirror (এটা ১.৫ ভার্সনে নেই) প্লাগিন ব্যবহার করে আমরা লেখার কাজ অনেক সহজ করতে পারি আবার Page Navigation প্লাগিন ব্যবহার করে এক পেজ থেকে অন্য পেজে যাওয়ার জন্য নেভিগেশন তৈরী করা যায় ইত্যাদি। ব্যাক ইন্ড থেকে Extention->Plug-in Manager এ গিয়ে সব প্লাগিন এর তালিকা দেখতে পারেন।
নিচে গুরত্বপূর্ন কয়েকটি প্লাগিন নিয়ে আলোচনা করা হল
Content-Load Modules প্লাগিন:
লোড মডিউল প্লাগিন জুমলার একটি কনটেন্ট প্লাগিন এরুপ আরো কয়েক ধরনের প্লাগিন আছে যেমন সার্চ প্লাগিন দিয়ে সার্চের ফাংশনালিটি বাড়ানো যায় আবার অথেনটিকেশন প্লাগিনগুলি দিয়ে ইউজার নিশ্চিত করনের কাজ করা যায় ইত্যাদি।
লোড মডিউল প্লাগিন দিয়ে একটা আর্টিকেলের ভিতর একটা মডিউল বা মডিউল পজিশন তৈরী করতে পারেন।বাই ডিফল্ট এই প্লাগিনটি সক্রিয় করা থাকে আপনি ইচ্ছে করলে প্লাগিন ম্যানেজারে গিয়ে আরও অপশন আছে যেগুলি পরিবর্তন করতে পারেন।
ঝঃধঃঁং এর নিচে অপপবংং অপশন ব্যবহার করে কোন্ ধরনের ইউজার এই মডিউলটি দেখতে পারবে তা আপনি ঠিক করতে পারবেন।বাই ডিফল্ট Public থাকে অর্থ্যাৎ এভাবে সক্রিয় করা কোন মডিউল সব ইউজার দেখতে পারবে। ডানদিকে styleপ্যারামিটার দিয়ে আপনি মডিউলটি ডিভ নাকি টেবিলের মধ্যে থাকবে তা ঠিক করতে পারবেন।
ধরুন জুমলা ২.৫ এর মুল পাতার সবার উপরে joomla নামে যে featured আর্টিকেলটি আছে তার ভিতর আপনি সার্চ মডিউলটি প্রবেশ করাতে চান। এজন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন
Article Manager > Featured Articles এ গিয়ে বামদিকে Joomla! লিংটির উপরে কিক করে নিচের মত আপনার কাঙ্খিত মডিউলটি বসিয়ে দিন।
সেভ দিয়ে বের হয়ে আসুন এবার সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে গিয়ে দেখুন ঐ আর্টিকেলটির ভিতর সার্চ মডিউল বসে গেছে।
আর মডিউল এর জায়গায় যদি মডিউল পজিশন তৈরী করতে চান তার জন্য {loadposition user4} এভাবে লিখলেই হবে।
Email Cloaking প্লাগিন:
ইমেইল ককিং প্লাগিন, কনটেন্টে ইমেইল সেইরুপ ফরমেটে প্রদর্শন করা থেকে বিরত রাখে যে ফরমেট স্পামবট চিনতে পারে। আরও সহজভাবে বলি, বিভিন্ন কোম্পানির নিজস্ব তৈরী ক্রাউলার বা বট আছে, এগুলি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরী এক ধরনের রোবটের মত। এরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ করে এবং সেই সাইটে থাকা ইমেইল ঠিকানাগুলি তুলে নিয়ে আসে।পরে এই মেইলগুলিতে তারা তাদের পন্যের বিজ্ঞাপন পাঠিয়ে দেয়।অথবা যারা বø্যাক হ্যাট এসইও (অসৎ উপায়ে সাইট সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা) করে তারা এভাবে মেইল ঠিকানা সংগ্রহ করে ঐ সাইটেরই ঠিকানা দিয়ে ইউজারদের বার বার ইমেইল পাঠায় ফলে ইউজাররা বিরক্ত হয়ে সেই সাইট থেকে অব্যাহতি নেন। যাইহোক এসব সমস্যার সমাধান এই প্লাগিনটি করে থাকে (জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে)। এতে করে আপনার জুমলা সাইটটি যদি ফোরাম বা বøগ হয় যেখানে ইউজারের মেইল প্রদর্শিত হয় তাহলে এই প্লাগিন স্পামবটের কাছে এমনভাবে সেই মেইলগুলিকে দেখাবে যাতে স্পামবট চিনতেই না পারে যে এখানে কোন মেইল ঠিকানা আছে। বাই ডিফল্ট এই প্লাগিনটি জুমলাতে সক্রিয় করা থাকে। ইমেইল কোন্ ফরমেটে দেখাবে আপনি এই প্লাগিনে গিয়ে Mode অপশন থেকে তা ঠিক করে দিতে পারেন। Extentions ->Plug-in Manager G গিয়ে Content – Email Cloaking এ কিক করে যদি Non-linkable Text ঠিক করেন তাহলে ইমেইল গুলিতে কোন লিংক থাকবেনা বরং সাধারন টেক্সটের মত দেখাবে আর বাকি যে অপশনটি আছে সেটি ঠিক করে দিলে ইমেইলের উপর কার্সর নিয়ে গেলে লিংক আকারে দেখাবে। তবে আমরা যেভাবেই দেখি না কেন স্পামবটকে এমনভাবে দেখাবে যে সে মনে করবে এখানে কোন ইমেইল ঠিকানা নেই।
System -Debug প্লাগিন:
আপনি যদি এই প্লাগিনটি সক্রিয় করেন তাহলে আপনার জুমলা সাইটের ফ্রন্ট ইন্ড এবং ব্যাকইন্ডে পেজের নিচের দিকে কিছু তথ্য দেখাবে। এই তথ্যগুলি ডিবাগিং সম্পর্কিত অর্থ্যাৎ সাইট তৈরীর সময় যদি কোন ভুল হয় তাহলে সেই ভুলগুলির তথ্য দেখাবে। এই প্লাগিন শুধু সাইট তৈরীর সময় সক্রিয় রাখা উপকারী। এতে করে কোন ভুল হলে সে মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দেবে।
Extentions ->Plug-in Manager এ গিয়ে System -Debug প্লাগিনটির উপর কিক করলেই উপরের মত অপশন পাবেন। Allowed Group অপশন থেকে আপনি যেসব ইউজারের ধরন ঠিক করে দিবেন শুধুমাত্র সেই সকল ইউজার এই ডিবাগিং তথ্যগুলি দেখতে পাবে। এডমিনিস্ট্রেটর ইউজারের জন্য শুধু ঠিক করা উচিৎ সাধারন ইউজার এসব ডিবাগিং তথ্য দেখে আসলে কিছু বুঝবেনা।
রেজওয়ানুল আলম
Feedback : refatju AT yahoo DOT com
ওয়ার্ডপ্রেস কোড লেবেল জানুন
ওয়ার্ডপ্রেস-এ যখন সাইট তৈরী করা হয় তখন ডেট এবং টাইম ষ্ট্যাম্প
পরিবর্তন করা যায়। প্রত্যেকে ওয়েবসাইট-এ টেম্পলেট অনুযায়ী যার যার নিজেদের
মতো তারিখ এবং সময়, দিন ইত্যাদি সেট করা হয়।
অধিকাংশ ফুলপ্রস মেথড নিম্নে দেওয়া হল:
১. এ্যাডমিন প্যানেলের ড্যাশবোর্ড যেতে হবে।
২. বামের মেনুতে “appearances” ট্যাবে কিক করতে হবে।
৩. “Editor” এ কিক করতে হবে।
৪. নতুন স্ক্রিনের ডানে “Single Post” এ একবার কিক করতে হবে। তারপর কোড এডিটর আসবে।
কোড এডিটরে সংশোধন করতে হবে।
<? php the time (-(‘MJSY’ ; ‘yourthemename’));?>?
<?PHP -e(‘BY’, ‘yourthemename’);?>
উপরোক্ত কোডগুলি ডিলিট করে নীচের মতো কোড লিখতে হবে।
<?PHP the _time ( ‘d’, ‘m’ , ‘y’)?>
” d = date
” m = month
“y = year
ওয়ার্ড প্রেস সিক্রেট
১০০ টি Word press theme site :
http: //themes.Wordpress.net
http : //www.wpthemesfree.com
http : //www.Wordpress.org
http : //www.Wordpress.com
ওয়ার্ড প্রেস SEO
ওয়ার্ড প্রেসে SEO করতে চাইলে All in SEO প্লাগিনস টি Download দিতে হবে। এডমিন প্যানেলে যেতে হবে। প্লাগিন-এ ক্লিক করতে হবে। তারপর Add new তে ক্লিক করতে হবে। Upload এ গিয়ে ডাউনলোডকৃত প্লাগিনস টি Add করতে হবে।
তারপর সাইটে Visitor আনার জন্য বিভিন্ন লিংক দিতে হবে।
এছাড়া আরো যে প্লাগিনস গুলি রয়েছে তার মধ্যে Akismet, Google XML, Sitemap, WP-db backup, WP-polls.
সে গুলি Add করে সাইটকে আরো চমৎকার করা যায়।
পরবর্তী সংখ্যায় ওয়ার্ড প্রেসে ফাশের ব্যবহার থাকবে।
mail : la44734@gmail.com
Writer name : illias Ahmed
Ocp, Rhce, Php Certified
Seo and EMS expert
Website : www.anasmartweb.com and
www.bdfreelancer.net
অধিকাংশ ফুলপ্রস মেথড নিম্নে দেওয়া হল:
১. এ্যাডমিন প্যানেলের ড্যাশবোর্ড যেতে হবে।
২. বামের মেনুতে “appearances” ট্যাবে কিক করতে হবে।
৩. “Editor” এ কিক করতে হবে।
৪. নতুন স্ক্রিনের ডানে “Single Post” এ একবার কিক করতে হবে। তারপর কোড এডিটর আসবে।
কোড এডিটরে সংশোধন করতে হবে।
<? php the time (-(‘MJSY’ ; ‘yourthemename’));?>?
<?PHP -e(‘BY’, ‘yourthemename’);?>
উপরোক্ত কোডগুলি ডিলিট করে নীচের মতো কোড লিখতে হবে।
<?PHP the _time ( ‘d’, ‘m’ , ‘y’)?>
” d = date
” m = month
“y = year
ওয়ার্ড প্রেস সিক্রেট
১০০ টি Word press theme site :
http: //themes.Wordpress.net
http : //www.wpthemesfree.com
http : //www.Wordpress.org
http : //www.Wordpress.com
ওয়ার্ড প্রেস SEO
ওয়ার্ড প্রেসে SEO করতে চাইলে All in SEO প্লাগিনস টি Download দিতে হবে। এডমিন প্যানেলে যেতে হবে। প্লাগিন-এ ক্লিক করতে হবে। তারপর Add new তে ক্লিক করতে হবে। Upload এ গিয়ে ডাউনলোডকৃত প্লাগিনস টি Add করতে হবে।
তারপর সাইটে Visitor আনার জন্য বিভিন্ন লিংক দিতে হবে।
এছাড়া আরো যে প্লাগিনস গুলি রয়েছে তার মধ্যে Akismet, Google XML, Sitemap, WP-db backup, WP-polls.
সে গুলি Add করে সাইটকে আরো চমৎকার করা যায়।
পরবর্তী সংখ্যায় ওয়ার্ড প্রেসে ফাশের ব্যবহার থাকবে।
mail : la44734@gmail.com
Writer name : illias Ahmed
Ocp, Rhce, Php Certified
Seo and EMS expert
Website : www.anasmartweb.com and
www.bdfreelancer.net

ওডেস্ক
ওডেস্ক
হল এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে বিশ্বব্যাপি বিভিন্ন বায়ার তাদের কাজের
বিজ্ঞাপন দেন এবং ফ্রিল্যান্সাররা চুক্তিবদ্ধভাবে (ফিক্সড বা আওয়ারলি
রেটে) সেই কাজ করে থাকেন। অর্থাৎ ওডেস্ক আসলে বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের
মাঝে একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। শুধু ওডেস্ক না। এরকম আরো অনেক ওয়েবসাইট
রয়েছে। তবে আমার কাছে ওডেস্কই সবচেয়ে ভাল মনে হয়।
আমি কি ওডেস্কে কাজ করার উপযোগী?
আমার
মতে ওডেস্কে কাজ করার জন্য দুনিয়ার সবকিছু জানতে হবে এমন না। আপনি যদি
একটা বিষয়েও জানেন তাহলেই ওডেস্কে কাজ করা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে আমি এটা
অবশ্যই বলব যে ওডেস্কে কাজ করা বা যে কোনো জায়গায়ই কাজ করার আগে আপনি
কাজটা অবশ্যই ভালভাবে জানতে হবে। তাই শুধু ফেসবুক চালালেই হবে না।
ভালভাবে কোন বিষয়ে জানতে হবে। এই মূহুর্তে আমার এক বন্ধুর কথা মনে হচ্ছে।
সে একদিন আমাকে জিজ্ঞাস করেছিল- “তু্ই কিভাবে ইন্টারনেট থেকে আয় করিস?
আমরাওতো ইন্টারনেটে ভিজিট করি, ফেসবুক/টেসবুক তো আমরাও দেখি। কিন্তু এখান
থেকে আয় করা কিভাবে।” (আসলে আমার সকল বন্ধুদের মতেই ইন্টারনেট মানে হল
ফেসবুক) : তখন আমি তাকে উত্তর দিলাম- “দোস্ত শুধু ফেসবুক ব্যবহার করলেই
যে তুমি ইন্টারনেট থেকে আয় করতে পাড়বে এ কথা তোমাকে কে বলেছে? আর
ইন্টারনেট থেকে আয় করতে হলে ফেসবুক ব্যবহার করতে হয় না। ফেসবুকের বাহিরেও
ইন্টারনেটে আরো অনেক কিছু আছে। তবে হ্যাঁ ফেসবুক থেকেও আয় করা যায়। মূল
কথা হল দোস্ত ইন্টারনেট থেকে আয় করা হয় মূলত কাজ করে। আগে তোমাকে কাজ
শিখতে হবে। তারপর তুমি কাজ করবে। আর ভালভাবে কাজ সম্পন্ন করার পরই তুমি
টাকা আয় করতে পাড়বে।”
সুতরাং
আপনাদের জন্যও আমার একই সাজেশন- আগে কাজ শিখুন, নিজের কাজকে যাচাই করুন
তারপর ফ্রিল্যান্সিং-এ নিয়োজিত হোন। নতুবা আমার মতো রেজিষ্ট্রেশনের দুই
বছর পর কাজ পেতে হবে। কথার প্রসঙ্গে আরেকটা প্রশ্নের কথা মাথায় চলে আসলো,
নতুনদের পক্ষ থেকে যেটি খুব কমন একটি প্রশ্ন। তাহল-
কি কাজ শিখব?
ভাই,
আমার Shortcut উত্তর- আপনার যা ভালো লাগে তাই শিখেন। তাহলে কম সময়ে অনেক
বেশী কাজও শিখতে পাড়বেন। উদাহরন স্বরূপ আমার কথাই বলি- আমি এ কথা খুব
ভালভাবেই জানি যে একজন ভালমানের এস,ই,ও ওয়ার্কার প্রতি বছরে অন্তত দুই
হাজার ঘন্টা কাজ করতে পারেন আর তার মাসিক আয় হতে পারে এক লক্ষ টাকার মত।
আর এই সময়ে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বা ওয়েব ডিজাইনার ১০০ ঘন্টা কাজ করতে
না করতেই হাপিয়ে ওঠেন। আর আয় হয়তো ৪০-৬০ হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে (এর
ব্যাতিক্রমও আছে)। তবুও আমি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজই করি এবং এটা করেই আমি
সাচ্ছন্দ বোধ করি। আর আমি এ ধরনের কাজ করে অনেক আনন্দ পাই। আমি খুব কম
সময়েই এই কাজগুলো বুঝতে পারি।
তাই আপনাদের
ক্ষেত্রেও আমি তাই বলব। আপনার পছন্দ মত কাজ করেন। আর শেখার জন্য তো কোন
বাধা নাই। গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, এস.ই.ও, ডাটা এন্ট্রি যা ইচ্ছা
শিখেন। কাজ শেখার জন্য আপনি বিভিন্ন পথ অবলম্বন করতে পারেন। আপনি আল-হেরা
মাল্টিমিডিয়া থেকেও ভিডিও টিউটোরিয়াল কালেক্ট করতে পারেন। এখানে বিভিন্ন
ক্যাটাগরির মানসন্মত টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। এছাড়া, শেখার জন্য অনলাইনে
রয়েছে অনেক টিউটোরিয়াল সাইট। সর্বোপরি গুগোলতো আছেই। তো.. কাজ জানা না
থাকলে আজ থেকেই শেখা শুরু করেন।
একজন ফ্রিল্যান্সারের কি কি গুণ থাকা প্রয়োজন?
সততা,
ধৈর্য্য, আত্মবিশ্বাস এবং কঠোর পরিশ্রম করার মত মনমানসিকতা আছে এমন যে
কেউই ফ্রিল্যান্সার হওয়ার যোগ্য। আসলে এই ৪টা জিনিস দোষ না গুণ সেটা আমি
জানি না। তবে এগুলো যার মাঝে আছে, সে শুধু ফ্রিল্যান্সিং নয় যে কোন পেশাই
সফল হতে পাড়বে, ইনশাআল্লাহ্ । ধৈর্য্য বলতে আমি বলছি না আমার মত একাউন্ট
করার দুই বছর পর কাজ করার কথা। আমি বলছি, ধৈর্যের সাথে ফ্রিল্যান্সিং
বিষয়টাকে ভালভাবে জানুন। অনলাইনে বার বার এই বিষয়ে জানার চেষ্টা করুন।
প্রচুর পরিমানে বিড করুন, দুই এক মাস বিড করে থেমে যাবেন না। কাজ জানলে
আপনি কাজ পাবেনই। কেউ হয়েতো আগে পায় কেউ আবার কিছু পরে পায়। তবে ম্যাইন
কথা হলো কাজ জানা।
কঠোর
পরিশ্রম বলতে- আপনি যেকোনো একটা কাজ পারেন তা নিয়ে বসে থাকবেন, তা না।
আপনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কাজ শিখুন। তাছাড়াও কাজে নিয়োজিত হওয়ার আগে
আপনাকে অনেক আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। নিজেই দেখতে হবে- কাজ পারেন কি না?
আপনি যে কাজ জানেন তা বায়ারকে বুঝান। কখনো কাজ ভিক্ষা চাইবেন না (Don’t
say, “Please give me your work.”)!
ওডেস্ক থেকে কিভাবে কাজ পাব?
এই
মাত্র বলেছি- আগে কাজ শিখেন, নিজের কাজগুলোকে যাচাই করেন। তারপর কাজ করার
দিকে আগান। ওডেস্কে জয়েন করতে আপনার কোনো মহান কাজ করতে হবে না। শুধু
ওডেস্কে একটা রেজিস্ট্রেশন করবেন, আর এর জন্য কোন পেমেন্ট দিতে হবে না। রেজিষ্ট্রেশনের কাজ শেষ হলে অতি চমৎকার একটা প্রোফাইল তৈরী করুন। আপনার প্রোফাইলকে ১০০% করে তুলুন।
বর্তমানে
যতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে, তার মধ্যে ওডেস্ক হচ্ছে সর্বাধিক
জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য সাইট। সাইটটি বায়ার ও ফ্রিল্যান্সার উভয়ের কাছেই
সর্বাধিক জনপ্রিয়। ফলে বর্তমানে সাইটটিতে কাজ করছে প্রায় ১ লক্ষেরও উপরে
ফ্রিল্যান্সার। সাইটটিতে ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে গ্রাফিক্স, ওয়েব
ডিজাইন, আর্টিক্যাল রাইটিং, Seo, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি হাজারো প্রকারের
কাজ রয়েছে।
১. সাইটটিতে 'নির্দ্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য' এবং 'ঘন্টা হিসাবে মূল্য (Hourly job)' উভয় প্রকার কাজ রয়েছে। তবে ঘন্টা হিসাবে কাজের জন্য ওডেস্ক বেশি জনপ্রিয়। এ পদ্ধতিতে ফ্রিল্যান্সাররা অন্য সাইট হতে তুলনামূলক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারে। এ সিস্টেমে ইন্টারনেটে উপস্থিত থেকে একটি বিশেষ সফটওয়্যারের (Teamviewer) মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ করতে হয়। এ সময় একজন ফ্রিল্যান্সার কি কাজ করছেন তার স্ক্রীনশট বায়ারের কাছে চলে যায়। ফলে বায়ার তার কাজের প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে থাকে।
২. সাইটটিতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা দেয়ার মাধ্যমে প্রোফাইল বিল্ডিং এর সুবিধা। ফলে সত্যিকার অর্থেই যারা নির্দ্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ও ভাল বাজেটের কাজ পেয়ে থাকে।
৩. অধিকাংশ কাজের ক্ষেত্রে এসক্রো সিস্টেমের (কাজের শুরুতেই বায়ার সাইটে টাকা জমা দিয়ে থাকে) কারনে ফ্রিল্যান্সারদের কাছে কাজ শেষে টাকা পাওয়ার ১০০% নিশ্চয়তা থাকে।
৪. যেহেতু এ সাইটে অন্যান্য সাইটের মত যে কেও বিড (আবেদন) করতে পারে না, অর্থাৎ, এ সাইটে কাজ করতে গেলে নুন্যতম রেডিনেস টেস্ট দিতে হয় এবং বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে ১০০% প্রোফাইল সম্পন্ন না হলে পর্যাপ্ত বিড করতে পারে না, এসব কারনে বায়ারদের কাছে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সাইট এটি। ফলে বিশ্বে যতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে, তন্মধ্যে, ওডেস্কে সর্বাধিক কাজ জমা হয়। বড়ং বলা যায়, সবগুলো সাইটে যে পরিমাণ কাজ জমা হয়, শুধুমাত্র ওডেস্কেই সে পরিমাণ কাজ জমা হয়। ফলে, বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটু সিরিয়াস হলেই এ সাইটে কাজ পাওয়া সম্ভব।
আশার কথা, বর্তমানে বাংলাদেশে যত ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে তন্মধ্যে, ওডেস্কেই সর্বাধিক। তুলনামূলক কম রেট, বিশ্বস্ততা ইত্যাদি কারণে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা ভাল অবস্থানেই রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং-এ যারা নুতন তারা ওডেস্কে কাজের মাধ্যমে তাদের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। প্রথমদিকে কাজ পেতে কিছুটা বেগ পেতে হলেও প্রোফাইল ১০০% কমপ্লিট হলে এবং ধৈর্যের সাথে লেগে থাকলে অবশ্যই এ সাইটে সফলতা পাওয়া সম্ভব। অনেক বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, যারা শুরুতে কাজ পেতে কিছু বিলম্ব হলেও বর্তমানে টিম নিয়ে কাজ করছে। Odesk সাইটে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইল দেখলেই বিষয়টি অনুধাবন করা যায়।
পেমেন্ট সিস্টেমঃ
পাইওনার ডেবিট কার্ড, মানিবুকার্স, ব্যাংকওয়্যার ট্রান্সফার ইত্যাদি বিভিন্ন পদ্ধতিতে Odesk সাইট থেকে বাংলাদেশে টাকা নিয়ে আসা যায়।click here go odesk
Alart Pay Coming In Bangladesh
a) All of the above.
কোন সমস্যা হলে নিম্নক্ত নাম্বারে
ওডেক্স – এ নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়ার সহজ উপায়
এ নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়ার সহজ উপায়
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে oDesk -এর পক্ষ থেকে Happy New Year 2012!!!
শুরু করছি oDesk এর ৪র্থ পর্ব। আগের টেস্ট এর রেজাল্ট পরিবর্তন করে নতুন
করে এই পর্বে দেওয়া হল। oDesk Test -এ চলুন এবার কাজের কথায় নিির্দষ্ট
User name ও Password দিয়ে oDesk এ loginকরুন। Find Work এর আন্ডারে থাকা
Test এ ক্লিক করুন।
Search box এর ড্রপ ডাউন মেনু হতে সবথেকে নিচে থাকা oDesk সিলেক্ট করে টাইটেল এর ঘরে কিছু না লিখে Search বাটনে ক্লিক করুন এবং ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।
৭৫২ নং আইডি ধারী টেস্ট লিং টিতে ক্লিক করুন। নতুন পেজ ওপেন হবে। এবার ঐ পেজে থাকা হলুদ রংএর বাটন Start Test বাটনে ক্লিক করুন। আবার নতুন পেজ ওপেন হবে। সেই পেজের সবথেকে নিচে থাকা হলুদ রংএর বাটন Continue এ ক্লিক করুন। আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। এবার এই পেজের Click Here to Start Your Test বাটনে ক্লিক করুন।
Search box এর ড্রপ ডাউন মেনু হতে সবথেকে নিচে থাকা oDesk সিলেক্ট করে টাইটেল এর ঘরে কিছু না লিখে Search বাটনে ক্লিক করুন এবং ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।
৭৫২ নং আইডি ধারী টেস্ট লিং টিতে ক্লিক করুন। নতুন পেজ ওপেন হবে। এবার ঐ পেজে থাকা হলুদ রংএর বাটন Start Test বাটনে ক্লিক করুন। আবার নতুন পেজ ওপেন হবে। সেই পেজের সবথেকে নিচে থাকা হলুদ রংএর বাটন Continue এ ক্লিক করুন। আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। এবার এই পেজের Click Here to Start Your Test বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আপনার সামনে MCQ প্রশ্ন আসতে শুরু করবে। এখানে মোট ১১টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
1. Q: Which of the following is TRUE about fixed-price contracts?
a) How much to pay and when to pay is at the employer’s discretion.
a) How much to pay and when to pay is at the employer’s discretion.
2. Q: Which of the following is FALSE about weekly limits on hourly contracts?
a) The weekly limit can be changed by the contractor.
a) The weekly limit can be changed by the contractor.
3. Q: What happens when a contract ends?
a) All of the above.
a) All of the above.
4. Q: Which of the following actions are NOT allowed when applying to job postings?
a) All of the above.
5. Q: Which of the following are TRUE about your oDesk Work Diary?
a) All of the above.
a) All of the above.
5. Q: Which of the following are TRUE about your oDesk Work Diary?
a) All of the above.
6. Q: Can I start my own agency on oDesk?
a) Yes! You can create an agency and earn money by selling the services of your agency contractors.
a) Yes! You can create an agency and earn money by selling the services of your agency contractors.
7. Q: Which of the following are TRUE about the oDesk dispute process?
a) All of the above
a) All of the above
8. Q: Which of the following statements about oDesk fees is FALSE?
a) The oDesk fee is $2/hour for hourly contracts.
a) The oDesk fee is $2/hour for hourly contracts.
9. Q: The oDesk Team application Time Tracker records which of the following
a) All of the above.
a) All of the above.
10. Q: Which of the following are required to qualify for guaranteed payment?
a) All of the above.
11. Q: Which of the following are NOT permitted on oDesk?a) All of the above.
a) All of the above.
কোন সমস্যা হলে নিম্নক্ত নাম্বারে
Odesk -এ নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়ার সহজ উপায়।
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন? সবাইকে ফেব্রæয়ারী মাসের এই রকম এই মাসের ভাষা শহীদদের কে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু করছি Odesk এর ৫ম পর্ব। আজকের বিষয় Odesk এ কি ভাবে Bid করা যায়। হ্যাঁ আমাদের প্রোফাইল ১০০% কোন ভয় নাই। আপনার জব কোটা এখন ১৫, মানে আপনি এখন থেকে প্রতি সপ্তাহে ১৫টি কাজে Applications করতে পারবেন। কথা না বাড়িয়ে চলুন এবার কাজের কথায়। Odesk দুই ধরনের কাজ থাকে একটি Find Price, অন্যাটি Hourly. আজকে Hourly কাজে কিভাবে বিড করা যায় সেটাই শেখাব। তো চলুন-
www.odesk.com/login.php লিখে এন্টার দিন। ফলে Login করার জন্য Login page open হবে।
এবার এখানে নির্দিষ্ট Username,password দিয়ে Sign in বাটনে Click করুন। Find work এর আন্ডারে থাকা Find jobs এ কিক করুন।
ফলে Find jobs এর পেজটি Open হবে। এবার Writting & translation এর আন্ডারে থাকা Blog & article writting এ ক্লিক করুন। এবার আপনার প্রত্যাশিত কাজের তালিকা হাজির।
এবার Hourly কাজের ডান পাশের কোণে থাকা Apply লেখা হলুদ রং এর বাটনে কিক করুন।
এবার যে পেজটি আসবে সেটি যথাযথ ভাবে পূরণ করে Agree to term এ টিক দিয়ে Apply to this job এ ক্লিক করুন। প্রয়োজনীয় ডাটার জন্য www.mannacomputer.blogspot.com
আজ এ পর্যন্ত। কোন সমস্যা হলে আমাকে Call করতে পারেন ০১৭৩৯-৪৫৬৭৫৪।
মোহাইমেনুল ইসলাম মান্না
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন? সবাইকে ফেব্রæয়ারী মাসের এই রকম এই মাসের ভাষা শহীদদের কে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু করছি Odesk এর ৫ম পর্ব। আজকের বিষয় Odesk এ কি ভাবে Bid করা যায়। হ্যাঁ আমাদের প্রোফাইল ১০০% কোন ভয় নাই। আপনার জব কোটা এখন ১৫, মানে আপনি এখন থেকে প্রতি সপ্তাহে ১৫টি কাজে Applications করতে পারবেন। কথা না বাড়িয়ে চলুন এবার কাজের কথায়। Odesk দুই ধরনের কাজ থাকে একটি Find Price, অন্যাটি Hourly. আজকে Hourly কাজে কিভাবে বিড করা যায় সেটাই শেখাব। তো চলুন-
www.odesk.com/login.php লিখে এন্টার দিন। ফলে Login করার জন্য Login page open হবে।
এবার এখানে নির্দিষ্ট Username,password দিয়ে Sign in বাটনে Click করুন। Find work এর আন্ডারে থাকা Find jobs এ কিক করুন।
ফলে Find jobs এর পেজটি Open হবে। এবার Writting & translation এর আন্ডারে থাকা Blog & article writting এ ক্লিক করুন। এবার আপনার প্রত্যাশিত কাজের তালিকা হাজির।
এবার Hourly কাজের ডান পাশের কোণে থাকা Apply লেখা হলুদ রং এর বাটনে কিক করুন।
এবার যে পেজটি আসবে সেটি যথাযথ ভাবে পূরণ করে Agree to term এ টিক দিয়ে Apply to this job এ ক্লিক করুন। প্রয়োজনীয় ডাটার জন্য www.mannacomputer.blogspot.com
আজ এ পর্যন্ত। কোন সমস্যা হলে আমাকে Call করতে পারেন ০১৭৩৯-৪৫৬৭৫৪।
মোহাইমেনুল ইসলাম মান্না
বাংলাদেশি
ব্যবহারকারীদের জন্য চালু হয়েছে আন্তর্জাতিক অনলাইন লেনদেন প্রদানকারী
প্রতিষ্ঠান (পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস প্রোভাইডার) অ্যালার্টপের সেবা।
বাংলাদেশে এই সেবা দেবে অ্যালার্টপে অনুমোদিত দেশীয় প্রতিষ্ঠান ক্যাসাডা
টেকনোলজি লিমিটেড।
বিশ্বব্যাপী অর্থআনার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি সেবা অ্যালার্টপে। এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং কাজে জড়িত মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) সহজেই দেশে অর্থআনতে পারবেন। ক্যাসাডার প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা জামাল শাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের এসই১৫ নীতিমালা অনুযায়ী অ্যালার্টপে বাংলাদেশে সেবা দেওয়া শুরু করেছে। দেশের ফ্রিল্যান্সারসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি-প্রতিষ্ঠানের পারিশ্রমিক বা বিলের অর্থ আনার সহজ পদ্ধতির অভাবে অনেকেই সমস্যায় পড়ছিলেন। আমরা আশা করছি, অ্যালার্টপের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে।’
বর্তমানে দেশে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন অনেক তরুণ। আন্তর্জাতিক আউটসোর্সিং বাজারে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ইন্টারনেট বিপণন, গ্রাফিক ডিজাইন, ডেটা এন্ট্রি, অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, লেখালেখিসহ বিভিন্ন কাজের সঙ্গে জড়িত দেশের অনেক তরুণ। এ বিষয়ে ফ্রিল্যান্সার জাকারিয়া চৌধুরী বলেন, সাধারণত পিটিসি ওয়েবসাইটগুলোতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের জন্য অ্যালার্টপে খুবই কাজের। এ ছাড়া অন্যান্য আউটসোর্সিং ওয়েবসাইটে কাজ করার ক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলে এই মাধ্যমে টাকা আনা যাবে। সে হিসাবে অ্যালার্টপে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত অনেককে সাহায্য করবে।
অ্যালার্টপেতে নিজের অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে www.alertpay.com/en/bangladesh.aspx ঠিকানা থেকে। প্রতি সর্বোচ্চ ৫০০ ডলার লেনদেনের জন্য বাংলাদেশি ২৪০ টাকা ফি দিয়ে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ জমা করা যাবে। বাংলাদেশে ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে অ্যালার্টপে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামাল শাহ। তবে অন্যান্য ব্যাংকের মাধ্যমেও অ্যালার্টপে থেকে টাকা তোলা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বিশ্বব্যাপী অর্থআনার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি সেবা অ্যালার্টপে। এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং কাজে জড়িত মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) সহজেই দেশে অর্থআনতে পারবেন। ক্যাসাডার প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা জামাল শাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের এসই১৫ নীতিমালা অনুযায়ী অ্যালার্টপে বাংলাদেশে সেবা দেওয়া শুরু করেছে। দেশের ফ্রিল্যান্সারসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি-প্রতিষ্ঠানের পারিশ্রমিক বা বিলের অর্থ আনার সহজ পদ্ধতির অভাবে অনেকেই সমস্যায় পড়ছিলেন। আমরা আশা করছি, অ্যালার্টপের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে।’
বর্তমানে দেশে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন অনেক তরুণ। আন্তর্জাতিক আউটসোর্সিং বাজারে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ইন্টারনেট বিপণন, গ্রাফিক ডিজাইন, ডেটা এন্ট্রি, অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, লেখালেখিসহ বিভিন্ন কাজের সঙ্গে জড়িত দেশের অনেক তরুণ। এ বিষয়ে ফ্রিল্যান্সার জাকারিয়া চৌধুরী বলেন, সাধারণত পিটিসি ওয়েবসাইটগুলোতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের জন্য অ্যালার্টপে খুবই কাজের। এ ছাড়া অন্যান্য আউটসোর্সিং ওয়েবসাইটে কাজ করার ক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলে এই মাধ্যমে টাকা আনা যাবে। সে হিসাবে অ্যালার্টপে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত অনেককে সাহায্য করবে।
অ্যালার্টপেতে নিজের অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে www.alertpay.com/en/bangladesh.aspx ঠিকানা থেকে। প্রতি সর্বোচ্চ ৫০০ ডলার লেনদেনের জন্য বাংলাদেশি ২৪০ টাকা ফি দিয়ে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ জমা করা যাবে। বাংলাদেশে ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে অ্যালার্টপে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামাল শাহ। তবে অন্যান্য ব্যাংকের মাধ্যমেও অ্যালার্টপে থেকে টাকা তোলা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
adsenceway.org
উত্তরমুছুনadsenceway is a fake company dont trust it