মঙ্গলবার, ২৯ মে, ২০১২

Internet latast soft

Download Link
flash player11.3.3004

Download LinK
Nokia PC Suite V7.1.180
Download Link 
TeamViewer 7.0.1297

Download Link
USB Disk Security 6.1.0.4
Download Link
Yahoo Messenger 11

Download Link
avira Antivirus 12.0.0.112
Download Link
 photoshop cs5
Download Link
Avast Antivirus v7.0.1442
Download Link
vlc playerV2.0.1
Download Link
NERO 10.0.1070
Download Link
 Mozilla Firefox V12.00

রবিবার, ২৭ মে, ২০১২

WTL(Water Treatment Plant)


বুধবার, ২৩ মে, ২০১২

windows 8


উইন্ডোজ ৮-এর বিস্তারিত জানালো মাইক্রোসফট


সম্প্রতি মাইক্রোসফট প্রথমবারের মতো তাদের পরবর্তী অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ৮ নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানিয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এই সংস্করণকে ‘উইন্ডোজ ৮’ বলেই ডাকা হবে বলেও জানিয়েছে মাইক্রোসফট। খবর ম্যাশএবল-এর।


সূত্রমতে, উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেমটি ৩২ ও ৬৪ বিট দু’ধরনের হার্ডওয়ারেই চলবে। তবে প্রধানত চার ধরনের উইন্ডোজ ৮ বাজারজাত করা হবে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।


‘রেগুলার উইন্ডোজ ৮’ থাকছে একেবারেই সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য। এতে কম্পিউটিংয়ের দৈনন্দিন যাবতীয় কাজ করা যাবে।


‘উইন্ডোজ ৮ প্রো’ থাকছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ডেভেলপার এবং প্রযুক্তিমনস্ক মানুষের জন্য। এতে অ্যাডভান্সড কিছু সুবিধা যেমন ফাইল এনক্রিপ্ট করা, ভার্চুয়াল হার্ড ড্রাইভ থেকে বুট করা ইত্যাদি থাকছে। এছাড়াও মিডিয়া সেন্টার পিসিতে ব্যবহারের জন্য উইন্ডোজ ৮ প্রো এবং মিডিয়া প্যাক অ্যাড-অনের প্রয়োজন পড়বে যা সাধারণ উইন্ডোজ ৮-এ দেয়া থাকবে না বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।


‘উইন্ডোজ ৮ আরটি’ ট্যাবলেট ডিভাইসে চালানোর উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। আরটি বলতে কী বোঝানো হচ্ছে সে ব্যাপারে মাইক্রোসফট পরিষ্কার কিছু না জানালেও ম্যাশএবল ধারণা করছে ‘রান-টাইম’ বোঝাতেই আরটি যোগ করা হয়েছে। তবে এআরএম চিপের জন্য তৈরি এই উইন্ডোজের সংস্করণ আলাদা কিনতে পাওয়া যাবে না। সংশ্লিষ্ট ট্যাবলেট ডিভাইসেই জুড়ে দেয়া থাকবে উইন্ডোজ ৮ আরটি। সেই সঙ্গে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট এবং ওয়াননোটের বিনামূল্যের একটি সংস্করণও প্রি-ইনস্টলড থাকবে উইন্ডোজ ৮ আরটি-চালিত ট্যাবলেট ডিভাইসে।


এই তিনটি ছাড়াও আরও বড় কাজের জন্য ‘উইন্ডোজ ৮ এন্টারপ্রাইজ’ সংস্করণ রয়েছে বলেও জানিয়েছে মাইক্রোসফট। এতে উইন্ডোজ ৮ প্রো-এর সব সুবিধার পাশাপাশি আইটি প্রফেশনালদের জন্য বাড়তি কিছু সুবিধাও যোগ করা থাকবে; যেন একাধিক কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কিং আরও সহজে করা যায়। এছাড়াও চীনসহ বেশ কিছু দেশের জন্য স্থানীয় ভাষাতেও একটি লোকাল-ল্যাঙ্গুয়েজ সমৃদ্ধ উইন্ডোজ ৮ বাজারে ছাড়বে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উইন্ডোজ ৮-এর নতুন এই পরিকল্পনার মাধ্যমে বাজারকে আরও বড় করে তুলছে মাইক্রোসফট। একইসঙ্গে যার যে কাজে কম্পিউটার প্রয়োজন, তাকে অপারেটিং সিস্টেমের ঠিক সেই সংস্করণ (রেগুলার, প্রো, আরটি অথবা এন্টারপ্রাইজ) ব্যবহার করতে বাধ্য করাও মাইক্রোসফটের পরিকল্পনার অংশবিশেষ বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।তবে কবে নাগাদ সার্বিকভাবে প্রস্তুত উইন্ডোজ ৮ অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আসবে, সে সম্পর্কে এখনো কিছু জানায়নি মাইক্রোসফট।

WORLDS ICONS BEFORE 40

চল্লিশের আগেই সাকসেস আইকন

প্রভাবশালী বাণিজ্য সাময়িকী ফরচুন সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ৪০জন ব্যবসা ব্যক্তিত্বের তালিকা, যাদের বিবেচনা করা হচ্ছে আগামী দিনের তারকা হিসেবেই। এই তালিকায় প্রথম তিন জনের তিন জনই আইটি বা তথ্যপ্রযুক্তির সঙ্গে জড়িত। গোটা তালিকাতেই প্রাধান্য রয়েছে প্রযুক্তির, আরো নির্দিষ্ট করে বললে, অনলাইন প্রযুক্তির তরুণ কুশলীদের। ফরচুনের সেই তালিকা থেকে প্রযুক্তি সেক্টরের ১১ জনকে নিয়ে এই আয়োজন।




Sergey Brin Larry Page

সার্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেজ গুগলের প্রতিষ্ঠাতা


বয়স: দুজনেরই বর্তমান বয়স ৩৬ বছর
বৈবাহিক অবস্থা: দুজনেই বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা: দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন।

হ্যাঁ, তাদের দুজনের বয়স এখন চল্লিশের নিচে অবস্থান করছে, কিন্তু দুজনের কাছেই রয়েছে সমান সম্পদ। ১৪ বিলিয়ন ডলারের মালিক এই দুজনেই।তবে এ বছর তারা উভয়েই এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন। এন্টিট্রাস্ট মামলায় তাদের প্রতিষ্ঠান গুগল এখন তদন্তের সম্মুখীন। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত সব লেখকের বই নিয়ে তারা করতে চেয়েছিলেন একটি অনলাইন লাইব্রেরি। এই লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠিত হলে তা প্রকাশনার জগতে গুগলকে একচ্ছত্র আধিপত্য এনে দেবে, যা আমেরিকার প্রচলিত আইনের পরিপন্থী। পাশাপাশি রয়েছে কপিরাইট বিষয়ক বিভিন্ন ইস্যু, বিজ্ঞাপন থেকে আয় কমে যাওয়ার আশঙ্কা এবং প্রতিষ্ঠানের হাজার হাজার চুক্তিভিক্তিক কর্মচারীকে ছাটাই করার সম্ভাব্য বাস্তবতা।গুগল নামের কোম্পানিকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই দুজন- রাশিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ব্রিন ও যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে জন্মগ্রহণকারী পেজ। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের থাকার এক ঘর থেকেই তাদের এই কোম্পানি- গুগলের জন্ম হয়। এখন যার বাজার মূল্য ১৭৪ বিলিয়ন ডলার। তারা দুজনে মিলে এখন মোবাইল যন্ত্র ও সফটওয়্যারও বানাচ্ছেন।

বিশেষ তথ্য: দুজনই এখনো একই অফিস ভাগাভাগি করে কাজ করেন।


MarkZuckerberg1027

মার্ক জুকারবার্গ ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা

বয়স ২৫
বৈবাহিক অবস্থা: অবিবাহিত।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের চৌকাঠ মাড়িয়েছেন তবে পেরোননি।
হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ না করেই সোশ্যাল নেটওয়ার্কের কাজ শুরু করেন। এই নেটওয়ার্কে এখন ৩০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী আছেন এবং ফেসবুকের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। এর মাঝে অনেক সোশ্যাল নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠান এসেছে আবার চলেও গেছে। জুকারবার্গ তার দর্শনে স্থীর রয়েছেন এবং তিনি আন্তঃব্যক্তিক যোগাযোগের এমন এক জগত তৈরি করেছেন যা আসলে আমাদের দৈনন্দিন সামাজিক যোগাযোগেরই প্রতিফলন।২০০৮ সালে তিনি সিরিল স্যান্ডবার্গ নামের ৪০ বছরের এক মহিলাকে গুগল থেকে নিয়ে আসেন, উদ্দেশ্য আরো টাকা বানানো। এ বছর তাদের আয়ের লক্ষ্য গত বছরের দ্বিগুণ, অর্থাৎ ৫০০ মিলিয়ন ডলার।
বিশেষ তথ্য: ব্যবসায় প্রথম বিজনেস কার্ড ব্যবহার করতেন, তাতে পদমর্যাদা লেখা ছিল- আই অ্যাম সিইও, বিচ।



BizStone_EvanWilliam

বিজ স্টোন ও ইভান উইলিয়ামস টুইটারের প্রতিষ্ঠাতা

বয়স: ৩৫ ও ৩৭ বছর
বৈবাহিক অবস্থা: উভয়েই বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কলেজ পর্যন্ত।

টুইটার হচ্ছে মাইক্রোব্লগিং বা ছোট আকারে নিজের কথা জানানোর একটি মাধ্যম। চার বছরের মাথায় কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই টুইটার সাইট ভিজিটরের সংখ্যা মাসে প্রায় ২১ মিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। বিদ্যুৎগতিতে সংবাদ ছড়ানোর জন্য এটি এতো জনপ্রিয় মাধ্যমে পরিণত হয়েছে যে, এ বছর ইরানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময় যুক্তরাষ্ট্রের সরকার এর প্রতিষ্ঠাতাদের অনুরোধ করে যেন সাইট দ্রুত আপডেট না করা হয়।টুইটারে অবশ্য একটি জিনিসের অভাব রয়েছে, তা হলো- এটি এখনো বিজনেস মডেল হিসেবে দাঁড়ায়নি। এর প্রতিষ্ঠাতা, উইলিয়ামস ও স্টোন (এদের সাথে আরেকজন রয়েছেন, যার নাম জ্যাক ডোরসে, যিনি এখনো এর চেয়ারম্যান) খুব দ্রুত বড়লোক হতে চান না। তবে তারপরেও ইতোমধ্যেই তারা ১ বিলিয়ন মুল্যের সমান অর্থ জমা করে ফেলেছেন।
বিশেষ ঘটনা: উইলিয়ামস তার ব্লগ সার্ভিস ব্লগারডটকম ২০০৩ সালে গুগলের কাছে বিক্রি করে দেন।




MarcAndreessen1027

মার্ক অ্যান্ডারসন

নেটস্কেপ, অপসওয়্যার, নিং, অ্যান্ডারসন হরোইটজ এর প্রতিষ্ঠাতা

বয়স ৩৮
বৈবাহিক অবস্থা; বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক ডিগ্রি

উইসকনসিনবাসী এই ব্যক্তিটি কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, কারণ তিনি শুনেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয় পেরোনোর পর এরাই সবচেয়ে বেশি টাকা কামাই করে। তার এই হিসেব সত্য প্রমাণিত হয়েছে: ইলিনয় ইউনির্ভাসিটি থেকে বের হবার পাঁচ বছর পর, অ্যান্ডারসন তার প্রথম কাজ নেটস্ক্যাপ কমিউনিকেশন বিক্রি করে দেন এওএল-এর কাছে ৪.২ বিলিয়ন ডলারে।এরপর তিনি দু'টি প্রতিষ্ঠান চালু করেন। সফটওয়ার প্রতিষ্ঠান ওপস ওয়্যার (২০০৭ সালে একে তিনি এইচপির কাছে বিক্রি করে দেন) এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম নিং।

বিশেষ তথ্য : চাপ মুক্ত হওয়ার জন্য তার হাতিয়ার কড়া অ্যালকোহল।



TimArmstrong1027

টিম আর্মস্ট্রং

সিইও, এওএল

বয়স-৩৮
বৈবাহিক অবস্থা-বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা- ব্যাচেলার ডিগ্রি বা স্নাতক ডিগ্রি
২০০০ সালে গুগলের এক বিক্রয় কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয় যে, সে কোম্পানির সার্চ বা অনুসন্ধান পাতায় বিজ্ঞাপন প্রচার করেছে। আর্মস্ট্রং-এর মাথায় বিদ্যুৎচমকের মত এক চিন্তা খেলে যায়; যদি গুগলের বিজ্ঞাপন বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের সাইটে দেয়া যায়? এর ফলেই জন্ম নিল অ্যাডসেন্স নামের এক বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের, যার মুল্য এখন ৬ বিলিয়ন ডলার। এর সঙ্গে আর্মস্ট্রং-এর কপালে জুটে যায় আমেরিকায় গুগল সেলসের প্রধানের চাকরিটিও।এ বছরের এপ্রিল মাসে এওএলের সিইও হওয়ার জন্য তাকে ডাকা হয়।
বিশেষ তথ্য : কম্পিউটার নিয়ে পড়ে থাকা এই ক্ষ্যাপাটের শখ; পাখি পর্যবেক্ষণ করা।




PonyMaHuateng1027

‘পনি’ মা হুয়াটেং

টেনসেন্টের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও

বয়স-৩৮
বৈবাহিক অবস্থা; বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি
কে বলেছে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক থেকে টাকা বানানো যায় না? মা এর ইন্টারনেট সাম্রাজ্যের নাম টেনসেন্ট। এটি চীনের শেনজেনে অবস্থিত। এই সাইটে প্রায় ৪৫ কোটি লোক ইনস্ট্যান্ট মেসেজ - বা তৎক্ষণাৎ বার্তা আদান প্রদান করার জন্য এখানে ঢোকেন। গত বছর এই সাইটের আয় ছিলো- ১ বিলিয়ন ডলার। ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং যখন বাজারে আসে তখন তার সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে মা এবং তার ছোটবেলার এক বন্ধু তাদের নিজস্ব সেবা কিউকিউ চালু করেন। সময়টা ছিলো ১৯৯৯ সাল। যখন তার সাইট বেশ জনপ্রিয়তা পায় তখন তিনি সেখানে পেইড সার্ভিস বা টাকার বিনিময়ে সেবা দিতে শুরু করেন। এর মধ্যে ছিলো গেমিং এবং ডেটিং সার্ভিসও। এবছরের প্রথম ভাগে তার বিক্রি বেড়েছে ৭৮ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রায় ৭৮৮ মিলিয়ন ডলার। মা এর মোট সম্পদের পরিমাণ এখন ৩.৬ বিলিয়ন ডলার।

বিশেষ তথ্য : তার ডাকনাম পনি বা টাট্টু ঘোড়া (চীনা ভাষায় ‘মা’ মানে টাট্টু ঘোড়া)


MarissaMayer1027

মারিসা মায়ার

গুগল সার্চ, প্রডাক্ট ও ইউজার এক্সপেরিয়েন্স বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট

বয়স-৩৪ বছর
বৈবাহিক অবস্থা: এখনো বিয়ে করেননি তবে বাগদান হয়ে গেছে।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাস্টার্স ডিগ্রি
মায়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সিম্বলিক সিস্টেম বিষয়ে পড়ার সময় পড়াশোনার ইতি ঘটান। এতে তার বাবা-মা খুব একটা শংকিত হননি। কিন্তু তারা শংকিত হয়ে উঠেন তখনই যখন, মায়ার ম্যাক কিনসের একটি প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। সে প্রস্তাবটি গ্রহণ করলে মায়ার হতেন ওই প্রতিষ্ঠানের নয় নাম্বার কর্মচারী ও প্রথম মহিলা ইঞ্জিনিয়ার- নতুন প্রতিষ্ঠিত ওই প্রতিষ্ঠানের নাম ছিলো গুগল।
এক দশক পর মায়ার সেই গুগলের ইউজার এক্সপেরিয়েন্স বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট। যার মানে তিনি প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার আয় করা এই প্রতিষ্ঠানের প্রায় ১০০ ওয়েব প্রোডাক্ট দেখাশোনা করেন। এর মধ্যে রয়েছে গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে শুরু করে গুগল নিউজ পর্যন্ত।

বিশেষ তথ্য : ‘সব সময় কাজে দেরি করে ফেলি’।



MaxLevchin1027

ম্যাক্স লেভচিন

পেপালের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা, ও স্লাইড ডট কম এর প্রতিষ্ঠাতা

বয়স -৩৪ বছর
বৈবাহিক অবস্থা: বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক

ইউক্রেনে জন্মগ্রহণকারী লেভিচিন যখন ২৩ বছর তখন সে পালো অ্যালটোর পথে পা বাড়ায়। সেখানে তিনি এক বিনিয়োগকারীকে খুঁজে বের করেন যে লেভিনের নতুন আইডিয়ার পিছনে বিনিয়োগ করতে পারবে। এর মাধ্যমেই জন্ম নেয় অনলাইনে টাকা প্রদান করার প্রথম পদ্ধতি যার নাম পেপাল.কম। যখন ই-বে এটি কিনে নেয় ১.৫ বিলিয়ন ডলারে তখন লেভিচিন তার নিজের ব্যাংকে ভরেন ৩৪ মিলিয়ন ডলার।
তার নতুন অভিযান স্লাইড.কম। এখনও এটি বাজারে ততোটা হৈচৈ ফেলেনি। তবে স্লাইড ও তার অন্য প্রকল্পগুলো, যেমন ইয়েল্প ডট কম এর উপর নজর রাখা হচ্ছে লেভচিনের সৃজনশীলতার জন্যই।
বিশেষ তথ্য : তিনি গসবেক লেভচিন ফ্রড টেস্টের উদ্ভাবক। অনলাইনে কোন আর্থিক লেনদেন বা অ্যাকাউন্ট খোলার সময় স্ক্রিনে ডিসপ্লে করা টেক্সট একটি বিশেষ বক্সে টাইপ করতে হয়, তিনি এই সিস্টেমের উদ্ভাবক।



TonyHsieh1027

টনি হিস

জাপ্পোস ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা

বয়স:৩৫
বৈবাহিক অবস্থা : সিঙ্গল
শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক ডিগ্রি

হার্ভার্ডে পড়ার সময় হিস পিজা বিক্রি করতেন এবং তার প্রথম কোম্পানি এড নেটওয়ার্ক লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ মাইক্রোসফটের কাছে ২৬৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছিলেন। সে সময় তার বয়স ছিলো ২৪ বছর। এরপর তিনি অনলাইনে জুতোর বাজার জাপ্পোসে উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন এবং ১৯৯৯ সালে এই প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেন। পরের বছর তিনি তার সিইও বা প্রধান হন।
তিনি এই প্রতিষ্ঠানের বিক্রি ১.৬ মিলিয়ন ডলার থেকে বাড়িয়ে ১ বিলিয়নে নিয়ে আসেন। মূলত গ্রাহকদের আস্থা অর্জনের মাধ্যমেই এই সফলতা অর্জন করেন তিনি। জুলাই মাসে আমাজন ঘোষণা দেয় তারা ৮৫০ মিলিয়ন ডলার দিয়ে তার প্রতিষ্ঠানটিকে কিনে নিচ্ছে।

বিশেষ তথ্য : নতুন রিক্রুট করা সব কর্মীকে ট্রেনিংয়ের সময় তিনি প্রস্তাব দেন ওই মুহুর্তে চাকরী ত্যাগ করলে দুই হাজার ডলার দেয়া হবে। এতে, তার ভাষায়, প্রকৃত কর্মী বাছাই করা যায়।



DannyRimer1027

ড্যানি রিমার

ইনডেক্স ভেঞ্চার্সের অন্যতম মালিক

বয়স-৩৯
বৈবাহিক অবস্থা- বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি

বসবাস লন্ডনে কিন্তু তার জন্ম কানাডায়। তিনি সিলিকন ভ্যালির অন্যতম সফল ভাইস চেয়ারম্যান। ইবে ২.৬ বিলিয়ন ডলারে কিনে নেয়ার এক বছর আগে তিনি স্কাইপিতে বিনিয়োগ করেন। ভয়েস পোর্টাল বা ভিওআইপি সাইট টেলমির জন্য তিনি প্রথম বিনিয়োগ করেন। পরে ২০০৭ সালে এটি মাইক্রোসফটের কাছে ৮০০ বিলিয়ন ডলারে বিক্রি করে দেন।তার বানানো ইন্টারনেট রেডিও সাইট লাস্ট ডট এফএম সিবিএসের কাছে ২৮০ মিলিয়নে বিক্রি হয়েছে এবং তার ওপেন সোর্স ডাটাবেজ মাইএসকিউএল ১ বিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়েছে সান মাইক্রোসফটের কাছে।
পরবর্তী চাল: তিনি এখন ক্লাউড কম্পিউটিং বিষয়ে মনোযোগ দিচ্ছেন এবং ই-কমার্সকে উন্নত করার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। বকু নামের মোবাইলে বিল পরিশোধের পদ্ধতি ও অনলাইনে টিকেট বদল করার পদ্ধতি ভায়াগোগো ডেভেলপ করছেন।




GinaBianchini1027

জিনা বিয়াঞ্চিনি

নিং এর প্রধান

বয়স ৩৭
বৈবাহিক অবস্থা: বিবাহিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা : মাস্টার্স ডিগ্রি
৯০ এর দশকের শুরুতে তিনি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর আইপিও (প্রাথমিক শেয়ার) বিষয়ে কাজ করতে শুরু করেন বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান স্যাকস-এ। এর পর তিনি তার এক ক্লায়েন্টের সঙ্গে ডিজিটাল কনসালটেন্সি ফার্ম হারমোনিক কমিউনিকেশন্স প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৩ সালে বিজ্ঞাপনী সংস্থা ডেনসুর কাছে একে বিক্রি করে দেওয়া হয়। তবে এর আগেই তিনি হারমোনিক কমিউনিকেশন্সের আরেক ডিরেক্টর মার্ক এন্ড্রিসনের সঙ্গে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট নিং এর পরিকল্পনা করেন। এটি এমন এক প্ল্যাটফর্ম যা তার ব্যবহারকারীকে নিজস্ব সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সাহায্য করে।
নিং এর এখন প্রায় ৫২ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে। গত বছর তার মুল্য ৬০ মিলিয়ন বেড়ে মোট ৫০০ মিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। বিয়াঞ্চিনি এখন প্রতিদিনের কাজগুলো দেখাশোনা করেন এবং এন্ড্রিসেন এ প্রতিষ্ঠানে একজন উপদেষ্টা হিসেবে আছেন।




গুগল'র বর্তমান সভাপতি সারজি ব্রিন

brin.gifগুগল প্রযুক্তির বর্তমান সভাপতি এবং সহ প্রতিষ্ঠাতা সারজি ব্রিন প্রযুক্তি জগতের এক বরেন্য ব্যাক্তিত্ব। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াকালীন সারজি ব্রিন ইন্টারনেট সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এই সময় তিনি ল্যারি পেইজের সঙ্গে মিলে তৈরি করেন বিজ্ঞানভিত্তিক টেক্সট যা ওয়েব সাইটে সহজে পাঠানো যায়। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক করার সময় ল্যারি পেইজের সাথে মিলে একটি খসড়া তৈরি করেন যার নাম দেন 'বৃহৎ আকারের হাইপারটেক্সটচুয়াল ওয়েব সার্স ইঞ্জিন'। বর্তমান গুগল প্রযুক্তির ভিত্তি তখন থেকেই গড়ে উঠে। প্রযুক্তি জগতের অন্যতম এই কর্ণধার ১৯৭৩ সালে ২১ আগস্ট রাশিয়ার মস্কোতে জন্মগ্রহণ করেন। গণিতবিদ ও অর্থনীতিবিদ বাবা মাইকেল ব্রিন ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের একজন স্বনামধন্য অধ্যাপক ছিলেন। সারজী ব্রিনের যখন ছয় বছর বয়স তখন তারা অভিবাসি হয়ে আমেরিকায় চলে আসেন। ১৯৭৩ সালে ব্রিন ম্যারিল্যান্ডের পেইন্ট মন্টেসুরি স্কুলে পড়াশোনা জীবন শুরু করেন। ছোট কাল থেকে ব্রিনের গণিতের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল। পরিবার তাকে এই ব্যাপারে যথেষ্ট সহযোগিতা করে। ১৯৯০ সালে ব্রিন ভর্তি হন কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং গণিতে। ১৯৯৩ সালে মে মাসে বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন সায়জি ব্রিন। ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ডক্টরেট ডিগ্রির জন্য পড়াশোনা চলিয়ে যাওয়ার সময় তিনি পিএইডডি করার জন্য প্রস'তি নেন। যদিও তিনি পরে পিএইচডি লাভে ব্যর্থ হন। সারজি ব্রিন বিখ্যাত ডি এমপ্রিসা ইনস্টিটিউট থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। সারজি ব্রিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম ধনী এবং তার স্থান ছাব্বিশতম । তার সম্পদের পরিমাণ আঠারো দশমিক পাঁচ বিলিয়ন ডলার। ল্যারি পেইজের সাথে মিলে ব্রিন বোয়িং ৭৬৭ বিমান ক্রয় করেন। এটি তাদের ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক দুই কাজেই ব্যবহার করা হয়। বিশেষভাবে ডিজাইনকৃত এই বিমানটি পঞ্চাশ জন যাত্রী বহনে সক্ষম। বিখ্যাত চলচিত্র 'ব্রোকেন অ্যারো' এর নির্বাহী প্রযোজক ব্রিন এর মিডিয়াতেও রয়েছে সরব উপসি'তি। ২০০৪ সালে এবিসি ওয়ার্ল্ড নিউজ সারজি ব্রিনকে 'পারসন অফ দি উইক' ঘোষণা করে। ২০০৫ সালে ব্রিন অন্যতম 'ইয়াং গ্লোবাল লিডার' হিসাবে মনোনীত হন। টেসলা মটরের অন্যতম কর্ণধার সারজী ব্রিন ইলেকট্রিক চালিত যানের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০০৭ সালের মে মাসে অ্যানি ইউজসিকিকে বিয়ে করেন এই বিখ্যাত প্রযুক্তিবিদ।




'লিনাক্স' অপারেটিং সিস্টেম উদ্ভাবন করেন লিনাস টরভেল্ড

linus-torvalds.jpgইউনিক্স এর মতো গোপনীয় আর জটিল অপারেটিং সিস্টেমকে সহজ আর মুক্তভাবে প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে লিনাস টরভেল্ড 'লিনাক্স' অপারেটিং সিস্টেম উদ্ভাবন করে প্রযুক্তি জগতে বিপ্লবের সূচনা করেন। লিনাস টরভেল্ড এর তত্ত্বের উপর ভিত্তি করেই এগিয়ে চলেছে অপারেটিং সিস্টেম এর উৎকর্ষ বৃদ্ধি। লিনাস বিশ্বাস করেন, ওপেন সোর্স হচ্ছে সফটওয়্যার ব্যবহারের সবচেয়ে সঠিক পন্থা। যদিও তিনি নন - কারন্যাল ডাটাবেজকে সমর্থন করেন না। কম্পিউটারের সঙ্গে লিনাস টরভেল্ড এর প্রথম সখ্য গড়ে উঠে কমোডোর ভিক -২০ নামক কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে। এরপর সিনক্লিয়ার কিউএল নামক কম্পিউটার ব্যবহার করতে গিয়ে অপারেটিং সিস্টেম এর ব্যাপক পরিবর্তন আনেন এবং লেখার জন্য প্রোগ্রাম তৈরি করেন। এই সময় তিনি কিছু কম্পিউটার গেইমও তৈরি করেন। ১৯৯০ সালের শেষ দিকে ৮০৩৮৬ ভিত্তিক আইবিএমের ব্যক্তিগত ব্যবহার্য কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে তিনি লিনাস অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ শুরু করেন।

বর্তমানে আমেরিকায় বসবাস করেলেও লিনাস টরভেল্ড ফিনল্যাল্ডের হেলসিংকিং শহরে জন্ম গ্রহণ করেন ঊনিশ ঊনসত্তর সালের আটাশে ডিসেম্বর । পিতা আননা টরভেলস এবং মাতা নীলস টরভেলস দু'জনেই সাংবাদিক ছিলেন। আর দাদা ওলি টরভেলস ছিলেন বিখ্যাত কবি। আমেরিকার বিখ্যাত রসায়নবিদ এবং নোবেল বিজয়ী লিনাস পাউলিং এর নামানুসারে বাবা-মা তার নাম রাখেন 'লিনাস'। তবে লিনাস মনে করেন তার নাম রাখা হয়েছে বিখ্যাত কমিকস বই 'চীনাবাদাম এর চরিত্র লিনাস অনুসারে ।১৯৮৮ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত টরভেল্ড হেলসিংকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তাঁর স্নাতকোত্তর থিসিসের শিরোনাম ছিল 'লিনাক্স, একটি গ্রহণযোগ্য অপারেটিং সিস্টেম।' পরের তিন বছর তিনি কাজ করেন লিনাক্স এবং ইউনিক্স এর জন্য একটি আর্দশ বাইনারি ফরম্যাট তৈরি করতে।কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য টাইম ম্যাগাজিন কর্তৃক নির্বাচিত সেরা একশ' ব্যক্তিত্বের মধ্যে ষোলতম হয়েছিলেন লিনাস। বিজনেস উইক ম্যাগাজিনের জরিপে সেরা ব্যবস্থাপক হিসাবেও স্বীকৃতি পান তিনি।এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে আন্তর্জাতিক মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারে ভূষিত হন লিনাক্স টরভেল্ড।




অ্যাপল এর প্রধান নির্বাহী স্টিভ জবস

Steve jobs1একবার ভাবুনতো, কম্পিউটার আবিষ্কারের প্রথম দিককার কথা! দৈত্যাকৃতি সেই বিশাল কম্পিউটারগুলো যেগুলো ব্যবহৃত হতো সরকারী কাজে এবং সাধারন মানুষের কাছে ছিল রহস্যময়। বিশাল আকৃতির এই রহস্যময় যন্ত্রটিকে সাধারণ মানুষের কাছে ব্যবহারযোগ্য করে গড়ে তুলতে এর বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটান স্টিভেন পল জবস এবং তার সঙ্গী স্টিভ উইজনিক। কম্পিউটার প্রযুক্তি এবং বিনোদন শিল্পের উদ্যোক্তা হিসাবে স্টিভ জবস ব্যাপক পরিচিতি নাম। পুরো নাম স্টিভেন পল জবস। তিনি কম্পিউটার ও প্রযুক্তিপন্য তৈরির প্রতিষ্ঠান অ্যাপল'র সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং বর্তমান প্রধান নির্বাহী। এছাড়া বিনোদনভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠান ডিজনির পরিচালনা পরিষদের একজন সদস্য। অ্যাপল উদ্ভাবনের মাধ্যমেই কম্পিউটার সম্পর্কে মানুষের ধারনাতে আমূল পরিবর্তন আসে। মূলত জবস এর ধারনা থেকে বর্তমান হার্ডওয়্যার এবং সফটঅয়্যার প্রযুক্তিতে যুগান-কারী উন্নতি হতে চলেছে। বানিজ্যিক ভাবে কম্পিউটার এর উৎপাদন করার জন্য ১৯৭৬ সালের এপ্রিল মাসে জবস এবং উইজনিক যৌথ বিনিয়োগে 'অ্যাপল কম্পিউটার কোম্পানি' নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। অ্যাপল কম্পিউটার কোম্পানি প্রথমে বাজারে ছাড়ে অ্যাপল ১ এবং পরবর্তীতে অ্যাপল ২ নামে ব্যক্তিগত ব্যবহারযোগ্য কম্পিউটার। এগুলো খুব দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে।১৯৮৫ সালে অ্যাপল কোম্পানির তৎকালীন প্রধান নির্বাহী স্কুলির সঙ্গে সর্ম্পকের অবনতি কারনে জবসকে কাজ থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। স্কুলির ছুঁড়ে দেয়া চ্যালেঞ্জের কথা ভুলে যাননি জবস। নতুন উদ্যমে শুরু করেন তিনি। নিজের কাঁধে তুলে নিলেন পৃথিবীকে বদলে দেয়ার কাজ। ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেন নেক্সট কম্পিউটার নামের একটি প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তিগত অবকাঠামো ছিলো অনেক অগ্রগামী। এছাড়া নেক্সট কম্পিউটার থেকে বহু জনপ্রিয় গেইম বাজারে ছাড়া হয়। ওয়েব এর উন্নয়নের জন্য নেক্সট দরুন ভূমিকা পালন করে। নেক্সট মেইল ছিল প্রথম দৃশ্যমান গ্রাফিক্সস এবং অডিও সমৃদ্ধ ইমেইল।১৯৯৬ সালে জবস অ্যাপল কোম্পানি চারশো দুই মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে কিনে নিলে ১৯৯৭ সালে অর্ন্তবর্তীকালীন প্রধান নির্বাহী হিসাবে যোগ দেন। এই সময় জবস কিছু প্রকল্প হাতে নেন এগুলোর মধ্যে ছিল নিউটন, সইবারডগ, ওপেনডক। ২০০০ সালে এসে অর্ন্তবর্তীকালীন প্রধান নির্বাহী থেকে স্থায়ী প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব নেন এবং এখন পর্যন- দায়িত্ব পালন করছেন।১৯৫৫ সালের ২৪ শে ফেব্রুয়ারি ক্যালিফোনির্য়ার সানফ্রান্সিকোতে জন্ম নেন জবস। জন্মের পর তার অবিবাহিত মা তাকে দত্তগ্রহীতা পিতামাতা পল এবং ক্লায়ার কাছে অর্পণ করেন। যদিও তার জন্মদাতা পিতামাতা পরবর্তীতে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন' তার বোন উপন্যাসিক মোনা সিমসন এর জন্মের কয়েক বছর পরই আবার বিয়ে ভেঙ্গে যায়। দত্তক গ্রহীতা বাবা-মা তার নতুন নাম রাখেন স্টিভেন পল জবস।স্টিভেন পল জবস কিউপার টিনো মাধ্যমিক স্কুলে লেখাপড়া শুরু করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা শেষে হোমস্টেড উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। স্টিভ উইজনিকের সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন চাকুরীজীবী হিসাবে কাজ করেন এবং ১৯৭২ সালে জবস স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। ফোর্টল্যান্ডের রিড কলেজে ভর্তি হলেও জবস এক সেমিস্টার করার পর তা স্থগিত করে দেন। 




ইন্টেলের চেয়ারম্যান ড. ক্রেইগ আর ব্যারেট

BarrettIcon1বিশ্বের বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম ইন্টেল। এই প্রতিষ্ঠানের চতুর্থ প্রেসিডেন্ট এবং বর্তমান চেয়ারম্যান ড. ক্রেইগ আর ব্যারেট। তিনি যে কেবল ইন্টেলের চেয়ারম্যান তাই নয় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা উন্নয়নের অন্যতম প্রধান সংগঠকও। ক্রেইগ ব্যারেটের জন্ম ১৯৩৯ সালে সানফ্রান্সিসকোতে। তিনি স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি লাভ করেন বিখ্যাত স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। স্নাতক সম্পন্ন করার পর তিনি যোগ দেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা ও প্রকৌশল বিভাগের প্রভাষক হিসেবে। তিনি এই বিভাগে যুক্ত ছিলেন ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত। সে সময় তিনি সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে শিক্ষকতা করছিলেন। ব্যারেট ১৯৭২ সালে ডেনমার্কের ড্যানিশ কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফুলব্রাইট ফেলো লাভ করেন। এর আগে ১৯৬৪-৬৫ সালে ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবোরেটরি থেকে লাভ করেন এনএটিও পোষ্ট-ডক্টোরাল ফেলো। তিনি তার শিক্ষকতা জীবনে ম্যাটেরিয়াল প্রোপার্টিজের উপর মাইক্রোস্ট্রাকচারের প্রভাব নিয়ে প্রায় ৪০ টির মতন গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন। ম্যাটেরিয়াল সাইন্সের উপর তার লেখা একটা বই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। ১৯৭৪ সালে তিনি ইন্টেল কর্পোরেশনে টেকনোলজি ডেভোলপমেন্ট অফিসার হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৪ সালে তিনি এই প্রতিষ্ঠানের ভাইস প্রেসিডেন্ট পদমর্যাদা লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ১৯৯০ সালে হন এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে পদন্নতি পান।১৯৯২ সালে তিনি ইন্টেলের পরিচালক পর্ষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং ১৯৯৩ সালে চিফ অপারেটিং অফিসার পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯৯৭ সালে তিনি ইন্টেলের চতুর্থ প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনিত হন। ১৯৯৮ সালে প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা বা চিফ এক্সিকিউটিভ আফিসার পদ লাভ করেন। ২০০৫ সালের ১৮ই মে তিনি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত হন। ড. ব্যারেট ইন্টেল ছাড়াও বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় কিছু সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত আছেন। জাতিসংঘের গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি অ্যান্ড ডেভোলপমেন্টের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ট্রেড পলিসি এন্ড নেগোশিয়েশনের প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা কমিটি এবং আমেরিকান হেলথ ইনফরমেশন কমিউনিটির অন্যতম সদস্য ড. ব্যারেট। এছাড়াও তিনি বিজনেস কোয়ালিশন ফর স্টুডেন্ট এচিভমেন্ট এবং ন্যাশনাল ইনোভেশন ইনিশিয়েটিভ লিডারশিপ কাউন্সিলের যুগ্ম চেয়ারম্যান এবং ইউএস কাউন্সিল ফর ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল এর ট্রাষ্টি বোর্ডের একজন মেম্বার। এখানেই শেষ নয়, 'ইনোভেশন আমেরিকা' নামের ন্যাশনাল গভার্নরস এসোসিয়েশন টাস্ক ফোর্স, ন্যাশেনাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার এডভাইজরি কাউন্সিল এবং সাইন্টিফিক কমিউনিকেশন এন্ড ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিটির একজন সদস্য এবং ইউএস সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাষ্ট্রি এসোসিয়েশন, ন্যাশেনাল কাউন্সিল ফর মাইনোরিটিস ইন ইঞ্জিনিয়ারিং, দি ন্যাশনাল ফরেষ্ট ফাউন্ডেশন, আর্কাইভ এবং টেকনেকের বোর্ড অফ ডিরেক্টরের একজন সদস্য। শিক্ষাবিদ এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা হবার কারনে ড. ব্যারেট সবসময় চেষ্টা করেছেন ছাত্রদের জন্য নতুন কিছু করতে। এজন্য তিনি স্কুলগুলোর মান উন্নত করা এবং বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থীর জন্য উচ্চশিক্ষা ও প্রযুক্তি শিক্ষার পথ উম্মুক্ত করতে চেষ্টা করে গেছেন সর্বদা। মার্কিন প্রেসিডেন্টকে তিনি সব সময় পরামর্শ দিয়েছেন শিক্ষার বিভিন্ন দিক সর্ম্পকে। বিভিন্ন স্কুলগুলোর মান বাড়ানোর বিষয়ে ওকালতিতে তার জুড়ি ছিল না। তার ব্যাক্তিগত উদ্যেগে ২০০০ সালে বোষ্টনে চালু হয় কস্পিউটার ক্লাব-হাউস নেটওয়ার্ক। এই ক্লাবের লক্ষ্য সমাজে প্রযুক্তিগত মতপার্থক্য কমিয়ে আনা। এর পরপরই সাড়া বিশ্বের সুবিধাবঞ্চিত দেশগুলোতে চালু হয় ক্লাবহাউস সংস্কৃতির। এসব ক্লাবহাউসগুলো কাজ করে যাচ্ছে মূলত একটা নিরাপদ পরিবেশে তরুন মেধাবীদেরকে উন্নতমানের প্রযুক্তিগত সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাদের মেধাবিকাশে সাহায্য করা। এছাড়া শিক্ষার মান উন্নয়নে তার গৃহিত অন্য উদ্যেগগুলোর মধ্যে আছে -
১. ইন্টেল সাইন্স ট্যালেন্ট সার্চ অ্যাওয়ার্ড স্কলারশিপ। যার অন্য নাম 'জুনিয়র নোবেল প্রাইজ'।
২. ২০০১ সালে চারটি স্থানে ইন্টেলের অলাভজনক ক্লাবহাউস তৈরি করেন।
৩. শিক্ষায় অবদানের জন্য ন্যাশেনাল অ্যালায়েন্স অফ বিজনেস অনার্স ঘোষণা।
৪. ২০০১ সালে ইন্টেলের সকল 'কে-১২' শিক্ষক এবং প্রি-সার্ভিস ফ্যাক্যাল্টির জন্য টিচার ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রামের প্রসার বাড়ান।
৫. ২০০১ সালে এডুকেশনাল লিডারশিপের জন্য অনার্স ঘোষণা।

তার আরও অবদান
ক্রেইগ ব্যারেট ছিলেন আমেরিকান সেমিকন্ডাক্টর শিল্প সমিতির চেয়ারম্যান। তিনি এই শিল্পের উন্নয়নের রোডম্যাপ তৈরি করেন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণার ব্যবস্থা করেন। তার এই গবেষণা ব্যবস্থা অনুসারেআমেরিকার প্রায় ডজনখানেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ম্যাটেরিয়াল, স্ট্রাকচার, সার্কিট, সিস্টেম, সফটওয়্যার, ইন্টারকানেক্ট, ডিজাইন এবং এগুলো পরীক্ষনে ভবিষ্যতে যে ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে সেই সব বিষয়ে গবেষণা করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের ব্যাবস্থা করেন। ড. ব্যারেট বিশ্বাস করেন যে 'কম্পিউটার যাদু করতে পারে না, তবে শিক্ষকরা পারেন'। সেই বিশ্বাস থেকেই তিনি একটি প্রকল্প হাতে নেন যেই প্রকল্পের আওতায় প্রাথমিক পর্যায়ে প্রায় ২৫ টি দেশের কমপক্ষে দশ লক্ষ শিক্ষককে প্রশিক্ষন দেওয়া হবে যেন তারা শ্রেনীকক্ষে প্রযুক্তি ব্যাবহার করার মাধ্যমে শিক্ষার মান বাড়াতে পারেন।

শনিবার, ১৯ মে, ২০১২

Adsence Way-An Independent In Bangladesh it so easy


                                                         অনলাইনে আয়

কথাটার সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত বিশেষ করে আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার ব্যবহার করে থাকি। অনলাইনে ইনকাম করার জন্য আজকাল সবাই উঠে পড়ে লেগেছে এবং বিভিন্ন জন বিভিন্ন সাইটে কাজ করছে,  রকম সাইট থে.কে  তাই আজ আমি এমন একটা সাইটের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব যেখানে কাজ করে আপনি হিউজ পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং পেমেন্ট থেকে ও বঞ্চিত হবেন না। সাইটটা হল “www.adsenceway.com"। এই সাইটে কিভাবে জয়েন করবেন এবং কি-রকম কাজ করে কিভাবে ইনকাম করবেন সে সম্পর্কে আলোচনা করা যাক ...
* জয়েনিং প্যাকেজ:(800 tk. or 10$)।
*পি. টি. সি. (পেইড টু ক্লিক) এর মাধ্যমে আয়:
এই বিষয়টি আমাদের সবার নিকট খুবই পরিচিত একটা ব্যাপার। পি. টি. সি. পদ্ধতি হল ফ্রি ক্লিকের মাধ্যমে আয়। আপনার অ্যাকাউন্টে প্রতিদিন কিছু বিজ্ঞাপনের লিংক দেয়া হবে এবং এই লিংক গুলো ভিজিট করার মাধ্যমে ইন্সট্যান্ট টাকা পাবেন। আপনার প্যাকেজ অনুযায়ী লিংক পাবেন। যেমন-
*এই প্যাকেজের সদস্যরা প্রতিদিন ১০ টা করে লিংক পাবে এবং প্রতিটি লিংক ভিজিটের বিনিময়ে পাবে ১০ সেন্ট। অর্থাৎ ১০ টা লিংক এর জন্য পাচ্ছে ১ ডলার প্রতিদিন(১ মাসে ৩০ ডলার বা, ২৪০০ টাকা) এই ইনকাম প্রতিটি মেম্বারদের জন্য ফিক্সড ইনকাম।
*বি: দ্র: তবে প্রতিদিনের লিংক আপনাকে প্রতিদিন সময় মত ভিজিট করে শেষ করতে হবে।
*এই খানে আপনি কাজের পাশাপাশি রেফারেন্স করে ও আয় করতে পারবেন। 
রেফারেন্স করে আপনি হিউজ পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন.
** Account To Account Transaction। এই পদ্ধতিতে এক এ্যাকাউন্ট থেকে অন্য এ্যাকাউন্টে যে কেউ যে কোন সময় ডলার ট্রান্সফার করতে পারবেন। মূলত এইভাবেই বেশীরভাগ টাকা তুলা হয়ে থাকে।
**সাইট এড্রেস : www.adsenceway.com
**এতে account করা খুব সহজ।
**আরো বিস্তারিত জানতে ও account open করেত
  skype id  dipak.mds  Contact Me-01829542903
New OFFER Is Running>>>>>>

ADSENCEWAY
joining fee $10 or 800tk
Per day earn $1 or 80tk
Per day visit or click 10
Monthly earn $30 or 2400tk
Reference income 10% >>Reference Income Is Unlimited.
Matching income 10%>>
This is your Largest Income.you can earn per day 14000/200$ per day by Completing 200 Matching Every day...Now already 7 Person Earned This income in Our Company.
                                                      সর্ব-দিক সাহায্যে আমরা প্রতুস্রুতিবদ্য, সিদ্ধান্ত আপনার
Per day highest matching 200 pear

Payment Through any bank of Bangladesh minimum 10 dollar Or 800 Tk.-vat 6%
Office Payment any amount.
VAT 5%


অনলাইন আয়ের জনপ্রিয় সাইট- dolancer.com

অনলাইন আয়ের জনপ্রিয় সাইট- dolancer.com বিশ্বখ্যাত গার্টনারের প্রতিবেদনে আউটসোর্সিংয়ে বিশ্বের তৃতীয় সেরা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ঢাকা। এ রিপোর্ট আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ সমপর্কে উন্নত বিশ্বের ধারণা পাল্টে দিয়েছে। গত কয়েক বছরেআমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সার আউটসোর্সারদের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে। বাংলাদেশে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করার যে সব ওয়েবসাইট রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে ডুল্যান্সার ডটকম (www.dolancer.com).
প্রতিষ্ঠাকাল
ডুল্যান্সার যুক্তরাষ্ট্রের ডেলোয়ার রাজ্যে নিবন্ধনকৃত একটি প্রতিষ্ঠান। উল্লেখ্য, এখান থেকে গুগল এবং ফেসবুকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও নিবন্ধন নিয়েছে। ডুল্যান্সারের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের সিইও রোকন ইউ আহাম্মেদ ডুল্যান্সার প্রসঙ্গে বলেন, ্তুযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির কমিপউটারসায়েন্সের শিক্ষার্থী জুনিয়র প্রিস্টল জাগলার ডুল্যান্সার আউটসোর্সিং আইএনস্থির প্রতিষ্ঠাতা। তাদের প্রায় ৯টির মতো প্রজেক্ট রয়েছে, যার মধ্যে একটি হলো কর্পোরেট আউটসোর্সিং। যেখান থেকে তারা দুনিয়াব্যাপী বিভিন্ন কোমপানিকে বড় এবং জটিল সফটওয়্যার ডেভেলপার কাজ দিয়ে থাকে। আমার
প্রতিষ্ঠান ইনটুইট ইনফোসিস ওই সব প্রজেক্টে কাজ করত। জাগলারের সঙ্গে কাজের সূত্র ধরে ব্যক্তিগত সমপর্ক গড়ে ওঠে। এরপর যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ডুল্যান্সার ডটকম। ডুল্যান্সার ডটকম প্রতিষ্ঠার পর এনবিসিসহ বিশ্বখ্যাত বেশকিছু মিডিয়ায় গুরুত্বের সঙ্গে সংবাদটি প্রকাশিত হয়।
যাদের আছে কাজের সুযোগ
ওয়েব ডিজাইনার, সফটওয়্যার ডেভেলপার, ডিজাইনারসহ নানা শ্রেণীর প্রশিক্ষিত এবং এমনকি যারা কেবল কমিপউটার এবং ইন্টারনেট চালাতে পারে, তারাও ডুল্যান্সার থেকে নিয়মিত কাজ নিয়ে করছে এবং প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। আর তাদের কাজের পরিমাণও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাদের মধ্যে অনেকেই কাজ করার পাশাপাশি ডুল্যান্সার থেকে কাজ সংগ্রহ করে অন্যদের দিয়েও করিয়ে নিচ্ছে। অর্থাত তারা উদ্যোক্তা হয়ে উঠছে। আউটসোর্সিংয়ে আগ্রহী নতুনদের
জন্য ডুল্যান্সারে রয়েছে নানা ধরনের সুযোগ। এমনকি যারা প্রোগ্রামিং বা ডিজাইনের কাজও জানে না, তাদের জন্যও রয়েছে সুযোগ। ফ্রিল্যান্সার সেলস কনসালট্যান্টের জন্যও তাদের রয়েছে বিশেষ মডিউল।
এ মাস থেকে চালু হয়েছে ফোরাম পোস্টিং নামের বিশেষ একটি সার্ভিস। এটি সার্স ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি সার্ভিস। দ্রুত পেজ র্যাংকিংও বৃদ্ধি পায়। ডুল্যান্সার ডটকমের আছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্স ফোরাম, লেখক যারা ফোরামকে অতি দ্রুত জনপ্রিয় করে তুলতে পারে।
অনলাইন আয়ের পরিসংখ্যান
বৃহত্তম আউটসোর্সিং জাতি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৪০ শতাংশ) এবং যুক্তরাজ্য (১০ শতাংশ)। বৃহত্তম ফ্রিল্যান্সার জাতি ভারত (৩৪ শতাংশ), মার্কিন যুক্তরার্ষ্ট্র (১১ শতাংশ) এবং শীর্ষ পাঁচটি প্রকল্প পিএইচপি, ওয়েবসাইট ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি এবং কপি রাইটিং। ঢাকা হলোআউটসোর্সিংয়ে তৃতীয় শহর। ভারতীয় এবং এশিয়ার ফ্রিল্যান্সার বাজারের সর্বাধিক ভাগ দখল করতেমার্চ ২০১২ থেকে ডুল্যান্সার ডটকম বৃহত পরিসরে প্রচার শুরু করতে যাচ্ছে। ২০১২ সালে ডুল্যান্সার ডটকম ৩ লাখ কাজ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।গুগল, অামাজন, ফ্রিল্যান্সারসহ বিশ্বের জনপ্রিয় সব আউটসোর্সিং কোমপানির মার্কেটিংয়ের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে রেফারাল সিস্টেম বা অ্যাফিলিয়েটস মার্কেটিং। এ ধারা অনুযায়ী ডুল্যান্সারেও বিষয়টি রয়েছে। উল্লেখ্য, ডুল্যান্সারে অ্যাফিলিয়েটস মার্কেটিং আরও বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি।
সাফল্যের কথা
আমজাদ হোসেন ৫২ বছর বয়সের বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার, কাজ নেন ডুল্যান্সার ডটকম থেকে। তিনি বলেন, এটি নিজেকে স্বাধীন করার রাস্তা। আর ডুল্যান্সার আমাকে দিয়েছে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ। আমি গত ৭ মাসে কাজ করেছি মোট ১৭টি এবং ইনকাম করেছি ৪ লাখ টাকার মতো। তিনি বলেন, ফ্রিল্যান্সিং হলো কর্পোরেট পরিবেশে থেকে সমপূর্ণভাবে মুক্ত জীবনে বাস করার একটি অনন্য উপায়। বর্তমানে আমি সত্যিই মুক্ত, ডুল্যান্সার ডটকমে এমনও হাজার সাফল্যের গল্প আছে।
ভবিষ্যতের ডুল্যান্সার
রোকন ইউ আহম্মেদ আরও বলেন, আমরা একটা টিম গঠন করতে সক্ষম হয়েছি, যেখানে আমরা অনলাইনে অনেক ট্যালেন্ট খুঁজে পাচ্ছি। এখন আমাদের এটা ধরে রাখতে হবে। ডুল্যান্সার বাংলাদেশে ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ফ্রিল্যান্সিং নামক একটা ট্রেনিং সেন্টার নিয়ে আসছে, যেখানে  পিএইচপি, মাই এসকিউএল, ডিজাইন, লেখা, ফোরাম পোস্টিং ইত্যাদির ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এরই মধ্যে ডুল্যান্সার সিঙ্গাপুরে একটা ডাটা সেন্টার গড়ে তুলেছে। যেখান থেকে ফ্রিল্যান্সাররা খুব কম খরচে ডেভেলপমেন্ট এবং টেস্টিংয়ের জন্য সার্ভার ভাড়া নিতে পারবে।
 
                                                       ফ্রিল্যান্সিং 
                                                            Microw Worker
ফ্রিল্যান্সিং করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন। এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে  বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়। অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও  আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত !  হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয় না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে  কাজ শুরু করে দিতে পারেন। উপরোন্ত, উক্ত সাইটে সাইন আপ করলেই পাবেন ১ ডলার। সাইটটির নাম www.microworkers.com, এটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি সাইট। বাংলাদেশের অনেকেই এ সাইটে সফলতার সাথে কাজ করে হাতে টাকা পেয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ সাইটে কাজ করছি। সাইটে আমার বেশকিছু ডলার জমা হয়েছে। 
সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা .........
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ক্লিক করুন
 কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
 কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেনহতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারেতবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র‌্যাংক ক্লিক করুন
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
 পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।
উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।
ফ্রিল্যান্সিং করে কাজ করার কথা আমরা অনেকেই শুনেছি কিন্তু সত্যি কথা হচ্ছে নতুন ফ্রিল্যান্সার হলে সফলতা পেতে কিছু সময় লাগে । কারণ, এসব সাইটে একটি কাজের জন্য অনেকেই বিড/আবেদন করেন। বায়ার শুধুমাত্র একজনকে নির্বাচিত করেন। এক্ষেত্রে নুতন ফ্রিল্যান্সারদের কাজ পেতে  বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হয়। অনেকে ধৈর্য হারিয়ে ফ্রিল্যান্সিং ছেরে দেন। (অবশ্য সঠিক গাইডলাইন ও  আন্তরিক প্রচেষ্টা থাকলে এসব সাইটেও সফল হওয়া সম্ভব) অনেকেই আবার মনে মনে ভাবেন ইস, যদি বিড ছাড়াই কাজ পাওয়া যেত !  হ্যাঁ, আজকে আপনাদের সামনে এমনই একটি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বলব, যেখানে কাজ পেতে কোন বিড করতে হয় না। যে কোন মূহু্র্তে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে  কাজ শুরু করে দিতে পারেন। উপরোন্ত, উক্ত সাইটে সাইন আপ করলেই পাবেন ১ ডলার। সাইটটির নাম www.microworkers.com, এটি অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য একটি সাইট। বাংলাদেশের অনেকেই এ সাইটে সফলতার সাথে কাজ করে হাতে টাকা পেয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এ সাইটে কাজ করছি। সাইটে আমার বেশকিছু ডলার জমা হয়েছে। 
সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা .........
নিয়মাবলী:
১. একটি কাজ মাত্র একবার করতে পারবেন, তবে প্রতিদিন পাবেন নতুন নতুন অনেক কাজ।
২. প্রতিটি কাজের সাথে দেয়া থাকবে নির্ধারিত সময়, যে সময়ের মধ্যেই আপনার কাজকে সমাপ্ত করতে হবে।
৩. প্রথমে ৫টি কাজ করে আপনার সফলতা যদি ৭৫% এর নিচে থাকে তবে আপনি ১-৩০ দিনের মধ্যে কাজ করতে পারবেন না।
৪. আয়ের পরিমান ৯ ডলার পূর্ন হলেই চেক, মানিবুকার্স, পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়। এক্ষেত্রে গুগল এ্যাডসেন্সের মত আপনার ঠিকানাকে প্রথমে ভেরিফাই করা হবে একটি পিন নম্বর পাঠানোর এর মাধ্যমে। যা পরবর্তীতে সাইটে জমা দিতে হবে।
৫. টাকা উত্তোলনের সময় চেকের ক্ষেত্রে ৪.৫০ ডলার, পেপালের ক্ষেত্রে ৬%, মানিবুকার্স এবং এলার্টপে পদ্ধতিতে ৬.৫% ফি দিতে হয়।
৬. সাইটে যে কাজ করবে সে Worker এবং যে কাজ দিবে তাকে Employer হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
৭. সাইটে কাজ করতে প্রথমে আপনাকে রেজিষ্ট্রেশন করে করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ক্লিক করুন
 কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
 কাজের ধরন:
১. Signup: এ কাজটি অত্যন্ত সহজ একটি কাজ। এখানে একটি সাইটের ঠিকানা দেয়া থাকবে সেখানে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। ব্যাস কাজ শেষ, তবে আমাদের দেশে বেশিরভাগ শেয়ারিং আইপি ব্যবহৃত হয় বলে কাজটি সমাপ্ত করতে সমস্যা হতে পারে। আপনার আইপি দেখে নিন।
২. Twitter: টুইটারে যদি আপনার একটি একাউন্ট থাকে তবে আপনি এক্ষেত্রে কাজ করতে পারবেনহতে পারে আপনার টুইটার পেজে একটি রিভিউ লিখতে হবে পাশাপাশি তাদের একটি লিংকও রিভিউ এর মধ্যে দিতে হতে পারেতবে সবটাই নির্ভর করবে Employer এর চাহিদার ওপর।
৩. Blog/Website Owners: আপনার যদি একটি নিজস্ব ওয়েব সাইট থাকে এবং আপনি যদি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর article লেখার জন্য যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে আপনি এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন। আর একটি ৫০ শব্দের আর্টিকেল লিখে পেতে পারেন $0.25 – $0.80 ডলার।
৪. Textlink required: এ কাজটি করতেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজস্ব ওয়েব সাইট দরকার হয়ে থাকে। তবে কাজটি অত্যন্ত সহজ। Employer এর চাহিদা অনুযায়ী আপনার সাইটে একটি লিংক ব্যবহার করলেই কাজ শেষ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ Employer PR1 কিংবা তার ওপরে অবস্থানকৃত সাইট চায়। দেখে নিন আপনার সাইটের পেজ র‌্যাংক ক্লিক করুন
৫. Yahoo Answers: ইয়াহু এর একটি সাইট হচ্ছে ইয়াহু এ্যান্সার। এখানে বিভিন্ন প্রশ্নের এ্যান্সার করে লেভেলকে বৃদ্ধি করা যায়। সাধারনত Employer এ কাজের জন্য লেভেল টু আছে এমন ব্যক্তিদের খোঁজ করে। এখানে প্রশ্নের answer এর মধ্যে Employer এর নির্দিষ্ট লিংক দিতে বলা হয়।
৬. Forums: এক্ষেত্রে একটি ফোরাম সাইট খুঁজে বের করতে হবে। তবে সাইটের বিষয়বস্তু অবশ্যই Employer বলে দিবে। এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে তাদের একটি লিংক Signature হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি কিছু কমেন্টও লিখতে হতে পারে।
 পরামর্শ:
১. একটি কম্পিউউটার থেকে একটি একাউন্ট করাটাই ভাল।
২. কখনো ৫টি কাজে সফলতার হার ৭৫% এর নিচে নেমে গেলে দু-চার দিন অপেক্ষা করে আবার চেষ্টা করা যেতে পারে।
৩. যে সকল কাজে আইপি এড্রেস দিতে হয় বা এক আইপি থেকে দুবার ব্যবহার করা যাবে না সে সব কাজ না করাই ভাল যেমন: sign up। কারন, আমাদের দেশে টেলিকম এর মাধ্যমে ব্যবহৃত ইন্টারনেট এর আইপি শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।
উপরের সকল বিষয়গুলো ভালভাবে বিবেচনা করে যদি কাজ শুরু করেন তবে অবশ্যই একটা ভাল ফলাফল পাবেন ইনশাল্লাহ।
0 comments

জুমলা প্লাগিন


এই টিউটোরিয়ালটিতে জুমলা ২.৫ ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছে।এই ভার্সনটি সম্প্রতি এসেছে।এই ভার্সনে কাজ করতে পারলে পূর্ববর্তী ভার্সনগুেিতও পারবেন কারন সব ভার্সনই (১.৫, ১.৬, ১.৭) প্রায় একই।২.৫ যদি না থাকে তবে http://www.joomla.org/download.html এখান থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল দিন।জুমলা  টিম ২.৫ ভার্সনকে লম্বা সময় সাপোর্ট দেবে ঘোষনা দিয়েছে। ১.৬ এবং ১.৭ যেমন এসেই চলে গেল এমন হবেনা।
জুমলার এক্সটেনশন মুলত ৩ ধরনের ১.কমপোনেন্ট, ২. মডিউল, ৩. প্লাগিন
কমপোনেন্ট এবং মডিউল সাইটে সরাসরি দেখা যায় যেমন আর্টিকেল কমপোনেন্ট বা কোন মডিউল যেমন লগিন মডিউল।কিন্তু প্লাগিন সরাসরি সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে দেখা যায়না বরং এরা পিছনে থেকে কাজ করে।প্লাগিন বিভিন্ন মডিউল এবং কমপোনেন্ট এর ফাংশনালিটি বাড়ায়। যেমন আর্টিকেল লেখার সময় TinyMce প্লাগিন বা   CodeMirror (এটা ১.৫ ভার্সনে নেই) প্লাগিন ব্যবহার করে আমরা লেখার কাজ অনেক সহজ করতে পারি আবার Page Navigation প্লাগিন ব্যবহার করে এক পেজ থেকে অন্য পেজে যাওয়ার জন্য নেভিগেশন তৈরী করা যায় ইত্যাদি। ব্যাক ইন্ড থেকে Extention->Plug-in Manager এ গিয়ে সব প্লাগিন এর তালিকা দেখতে পারেন।
নিচে গুরত্বপূর্ন কয়েকটি  প্লাগিন নিয়ে আলোচনা করা হল
Content-Load Modules প্লাগিন:
লোড মডিউল প্লাগিন জুমলার একটি কনটেন্ট প্লাগিন এরুপ আরো কয়েক ধরনের প্লাগিন আছে যেমন সার্চ প্লাগিন দিয়ে সার্চের ফাংশনালিটি বাড়ানো যায় আবার অথেনটিকেশন প্লাগিনগুলি দিয়ে ইউজার নিশ্চিত করনের কাজ করা যায় ইত্যাদি।
লোড মডিউল প্লাগিন দিয়ে একটা আর্টিকেলের ভিতর একটা মডিউল বা মডিউল পজিশন তৈরী করতে পারেন।বাই ডিফল্ট এই প্লাগিনটি সক্রিয় করা থাকে আপনি ইচ্ছে করলে প্লাগিন ম্যানেজারে গিয়ে আরও অপশন আছে যেগুলি পরিবর্তন করতে পারেন।
ঝঃধঃঁং এর নিচে অপপবংং অপশন ব্যবহার করে কোন্ ধরনের ইউজার এই মডিউলটি দেখতে পারবে তা আপনি ঠিক করতে পারবেন।বাই ডিফল্ট Public থাকে অর্থ্যাৎ এভাবে সক্রিয় করা কোন মডিউল সব ইউজার দেখতে পারবে। ডানদিকে styleপ্যারামিটার দিয়ে আপনি মডিউলটি  ডিভ  নাকি টেবিলের মধ্যে থাকবে তা ঠিক করতে পারবেন।
ধরুন জুমলা ২.৫ এর মুল পাতার সবার উপরে  joomla  নামে যে featured আর্টিকেলটি আছে তার ভিতর আপনি সার্চ মডিউলটি প্রবেশ করাতে চান। এজন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন
Article Manager > Featured Articles এ গিয়ে বামদিকে Joomla! লিংটির উপরে কিক করে নিচের মত আপনার কাঙ্খিত মডিউলটি বসিয়ে দিন।
সেভ দিয়ে বের হয়ে আসুন এবার সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে গিয়ে দেখুন ঐ আর্টিকেলটির ভিতর সার্চ মডিউল বসে গেছে।
আর মডিউল এর জায়গায় যদি মডিউল পজিশন তৈরী করতে চান তার জন্য {loadposition user4} এভাবে লিখলেই হবে।
Email Cloaking প্লাগিন:
ইমেইল ককিং প্লাগিন, কনটেন্টে  ইমেইল সেইরুপ ফরমেটে প্রদর্শন করা থেকে বিরত রাখে যে ফরমেট স্পামবট চিনতে পারে। আরও সহজভাবে বলি, বিভিন্ন কোম্পানির নিজস্ব তৈরী ক্রাউলার বা বট আছে, এগুলি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরী এক ধরনের রোবটের মত। এরা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিভিন্ন সাইটে প্রবেশ করে এবং সেই সাইটে থাকা ইমেইল ঠিকানাগুলি তুলে নিয়ে আসে।পরে এই মেইলগুলিতে তারা তাদের পন্যের বিজ্ঞাপন পাঠিয়ে দেয়।অথবা যারা বø্যাক হ্যাট এসইও (অসৎ  উপায়ে সাইট সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন করা) করে তারা এভাবে মেইল ঠিকানা সংগ্রহ করে ঐ সাইটেরই ঠিকানা দিয়ে ইউজারদের  বার বার ইমেইল পাঠায় ফলে ইউজাররা বিরক্ত হয়ে সেই সাইট থেকে অব্যাহতি নেন। যাইহোক এসব সমস্যার সমাধান এই প্লাগিনটি করে থাকে (জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে)। এতে করে আপনার জুমলা সাইটটি যদি ফোরাম বা বøগ হয় যেখানে ইউজারের মেইল  প্রদর্শিত হয় তাহলে এই প্লাগিন স্পামবটের কাছে এমনভাবে সেই মেইলগুলিকে দেখাবে  যাতে স্পামবট চিনতেই না পারে যে এখানে কোন মেইল ঠিকানা আছে। বাই ডিফল্ট এই প্লাগিনটি জুমলাতে সক্রিয় করা থাকে। ইমেইল কোন্ ফরমেটে দেখাবে আপনি এই প্লাগিনে গিয়ে Mode অপশন থেকে তা ঠিক করে দিতে পারেন। Extentions ->Plug-in Manager G গিয়ে Content – Email Cloaking এ কিক করে যদি  Non-linkable Text  ঠিক করেন তাহলে ইমেইল গুলিতে কোন লিংক থাকবেনা বরং সাধারন টেক্সটের মত দেখাবে আর বাকি যে অপশনটি আছে সেটি ঠিক করে দিলে ইমেইলের উপর কার্সর নিয়ে গেলে লিংক আকারে দেখাবে। তবে আমরা যেভাবেই দেখি না কেন স্পামবটকে এমনভাবে দেখাবে যে সে মনে করবে এখানে কোন ইমেইল ঠিকানা নেই।
System -Debug প্লাগিন:
আপনি যদি এই প্লাগিনটি সক্রিয় করেন তাহলে আপনার জুমলা সাইটের ফ্রন্ট ইন্ড এবং ব্যাকইন্ডে পেজের নিচের দিকে কিছু তথ্য দেখাবে। এই তথ্যগুলি ডিবাগিং সম্পর্কিত অর্থ্যাৎ সাইট তৈরীর সময় যদি কোন ভুল হয় তাহলে সেই ভুলগুলির তথ্য দেখাবে। এই প্লাগিন শুধু সাইট তৈরীর সময় সক্রিয় রাখা উপকারী। এতে করে কোন ভুল হলে সে মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দেবে।
Extentions ->Plug-in Manager  এ গিয়ে  System -Debug প্লাগিনটির উপর কিক করলেই উপরের মত অপশন পাবেন। Allowed Group অপশন থেকে আপনি যেসব ইউজারের ধরন ঠিক করে দিবেন শুধুমাত্র সেই সকল ইউজার এই ডিবাগিং তথ্যগুলি দেখতে পাবে। এডমিনিস্ট্রেটর ইউজারের জন্য শুধু ঠিক করা উচিৎ সাধারন ইউজার এসব ডিবাগিং তথ্য দেখে আসলে কিছু বুঝবেনা।
রেজওয়ানুল আলম
Feedback : refatju AT yahoo DOT com

ওয়ার্ডপ্রেস কোড লেবেল জানুন


ওয়ার্ডপ্রেস-এ যখন সাইট তৈরী করা হয় তখন ডেট এবং টাইম ষ্ট্যাম্প পরিবর্তন করা যায়। প্রত্যেকে ওয়েবসাইট-এ টেম্পলেট অনুযায়ী যার যার নিজেদের মতো তারিখ এবং সময়, দিন ইত্যাদি সেট করা হয়।
অধিকাংশ ফুলপ্রস মেথড নিম্নে দেওয়া হল:
১. এ্যাডমিন প্যানেলের ড্যাশবোর্ড যেতে হবে।
২. বামের মেনুতে “appearances” ট্যাবে কিক করতে হবে।
৩. “Editor”  এ কিক করতে হবে।
৪. নতুন স্ক্রিনের ডানে  “Single Post” এ একবার কিক করতে হবে। তারপর কোড এডিটর আসবে।
কোড এডিটরে  সংশোধন করতে হবে।
<? php the time (-(‘MJSY’ ; ‘yourthemename’));?>?
<?PHP -e(‘BY’, ‘yourthemename’);?>
উপরোক্ত কোডগুলি ডিলিট করে নীচের মতো কোড লিখতে হবে।
<?PHP the _time ( ‘d’, ‘m’ , ‘y’)?>
” d = date
” m = month
“y = year
ওয়ার্ড প্রেস সিক্রেট
১০০ টি  Word press theme site :
http: //themes.Wordpress.net
http : //www.wpthemesfree.com
http : //www.Wordpress.org
http : //www.Wordpress.com
ওয়ার্ড  প্রেস  SEO
ওয়ার্ড  প্রেসে  SEO করতে চাইলে  All in SEO প্লাগিনস টি  Download দিতে হবে। এডমিন প্যানেলে যেতে হবে। প্লাগিন-এ ক্লিক করতে হবে। তারপর Add new তে ক্লিক করতে হবে। Upload  এ গিয়ে ডাউনলোডকৃত প্লাগিনস টি Add করতে হবে।
তারপর সাইটে Visitor আনার জন্য বিভিন্ন লিংক দিতে হবে।
এছাড়া আরো যে প্লাগিনস গুলি রয়েছে তার মধ্যে  Akismet, Google XML, Sitemap, WP-db backup, WP-polls.
সে গুলি Add করে সাইটকে আরো চমৎকার করা যায়।
পরবর্তী সংখ্যায় ওয়ার্ড প্রেসে ফাশের ব্যবহার থাকবে।
mail : la44734@gmail.com
Writer name : illias Ahmed
Ocp, Rhce, Php Certified
Seo and EMS expert
Website : www.anasmartweb.com and
www.bdfreelancer.net


                                                 

odesk_header_logo 

  ওডেস্ক

ওডেস্ক হল এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে বিশ্বব্যাপি বিভিন্ন বায়ার তাদের কাজের বিজ্ঞাপন দেন এবং ফ্রিল্যান্সাররা চুক্তিবদ্ধভাবে (ফিক্সড বা আওয়ারলি রেটে) সেই কাজ করে থাকেন। অর্থাৎ ওডেস্ক আসলে বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মাঝে একটা মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। শুধু ওডেস্ক না। এরকম আরো অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। তবে আমার কাছে ওডেস্কই সবচেয়ে ভাল মনে হয়।
আমি কি ওডেস্কে কাজ করার উপযোগী?
আমার মতে ওডেস্কে কাজ করার জন্য দুনিয়ার সবকিছু জানতে হবে এমন না। আপনি যদি একটা বিষয়েও জানেন তাহলেই ওডেস্কে কাজ করা সম্ভব। তবে এক্ষেত্রে আমি এটা অবশ্যই বলব যে ওডেস্কে কাজ করা বা যে কোনো জায়গায়ই কাজ করার আগে আপনি কাজটা অবশ্যই ভালভাবে জানতে হবে। তাই শুধু ফেসবুক চালালেই হবে না।  ভালভাবে কোন বিষয়ে জানতে হবে। এই মূহুর্তে আমার এক বন্ধুর কথা মনে হচ্ছে। সে একদিন আমাকে জিজ্ঞাস করেছিল- “তু্ই কিভাবে ইন্টারনেট থেকে আয় করিস? আমরাওতো ইন্টারনেটে ভিজিট করি, ফেসবুক/টেসবুক তো আমরাও দেখি। কিন্তু এখান থেকে আয় করা কিভাবে।” (আসলে আমার সকল বন্ধুদের মতেই ইন্টারনেট মানে হল ফেসবুক) :  তখন আমি তাকে উত্তর দিলাম- “দোস্ত শুধু ফেসবুক ব্যবহার করলেই যে তুমি ইন্টারনেট থেকে আয় করতে পাড়বে এ কথা তোমাকে কে বলেছে? আর ইন্টারনেট থেকে আয় করতে হলে ফেসবুক ব্যবহার করতে হয় না। ফেসবুকের বাহিরেও ইন্টারনেটে আরো অনেক কিছু আছে। তবে হ্যাঁ ফেসবুক থেকেও আয় করা যায়। মূল কথা হল দোস্ত ইন্টারনেট থেকে আয় করা হয় মূলত কাজ করে। আগে তোমাকে কাজ শিখতে হবে। তারপর তুমি কাজ করবে। আর ভালভাবে কাজ সম্পন্ন করার পরই তুমি টাকা আয় করতে পাড়বে।”
সুতরাং আপনাদের জন্যও আমার একই সাজেশন- আগে কাজ শিখুন, নিজের কাজকে যাচাই করুন তারপর ফ্রিল্যান্সিং-এ নিয়োজিত হোন। নতুবা আমার মতো রেজিষ্ট্রেশনের দুই বছর পর কাজ পেতে হবে।  কথার প্রসঙ্গে আরেকটা প্রশ্নের কথা মাথায় চলে আসলো, নতুনদের পক্ষ থেকে যেটি খুব কমন একটি প্রশ্ন। তাহল-
কি কাজ শিখব?
ভাই, আমার Shortcut উত্তর- আপনার যা ভালো লাগে তাই শিখেন। তাহলে কম সময়ে অনেক বেশী কাজও শিখতে পাড়বেন। উদাহরন স্বরূপ আমার কথাই বলি- আমি এ কথা খুব ভালভাবেই জানি যে একজন ভালমানের এস,ই,ও ওয়ার্কার প্রতি বছরে অন্তত দুই হাজার ঘন্টা কাজ করতে পারেন আর তার মাসিক আয় হতে পারে এক লক্ষ টাকার মত। আর এই সময়ে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার বা ওয়েব ডিজাইনার ১০০ ঘন্টা কাজ করতে না করতেই হাপিয়ে ওঠেন। আর আয় হয়তো ৪০-৬০ হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে (এর ব্যাতিক্রমও আছে)। তবুও আমি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজই করি এবং এটা করেই আমি সাচ্ছন্দ বোধ করি।  আর আমি এ ধরনের কাজ করে অনেক আনন্দ পাই। আমি খুব কম সময়েই এই কাজগুলো বুঝতে পারি।
তাই আপনাদের ক্ষেত্রেও আমি তাই বলব। আপনার পছন্দ মত কাজ করেন। আর শেখার জন্য তো কোন বাধা নাই। গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, এস.ই.ও, ডাটা এন্ট্রি  যা ইচ্ছা শিখেন। কাজ শেখার জন্য আপনি বিভিন্ন পথ অবলম্বন করতে পারেন। আপনি আল-হেরা মাল্টিমিডিয়া থেকেও ভিডিও টিউটোরিয়াল কালেক্ট করতে পারেন। এখানে বিভিন্ন ক্যাটাগরির মানসন্মত টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়। এছাড়া, শেখার জন্য অনলাইনে রয়েছে অনেক টিউটোরিয়াল সাইট। সর্বোপরি গুগোলতো আছেই। তো.. কাজ জানা না থাকলে আজ থেকেই শেখা শুরু করেন।
একজন ফ্রিল্যান্সারের কি কি গুণ থাকা প্রয়োজন?
সততা, ধৈর্য্য, আত্মবিশ্বাস এবং কঠোর পরিশ্রম করার মত মনমানসিকতা আছে এমন যে কেউই ফ্রিল্যান্সার হওয়ার যোগ্য। আসলে এই ৪টা জিনিস দোষ না গুণ সেটা আমি জানি না। তবে এগুলো যার মাঝে আছে, সে শুধু ফ্রিল্যান্সিং নয় যে কোন পেশাই সফল হতে পাড়বে, ইনশাআল্লাহ্ । ধৈর্য্য বলতে আমি বলছি না আমার মত একাউন্ট করার দুই বছর পর কাজ করার কথা। আমি বলছি, ধৈর্যের সাথে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টাকে ভালভাবে জানুন। অনলাইনে বার বার এই বিষয়ে জানার চেষ্টা করুন। প্রচুর পরিমানে বিড করুন, দুই এক মাস বিড করে থেমে যাবেন না। কাজ জানলে আপনি কাজ পাবেনই। কেউ হয়েতো আগে পায় কেউ আবার কিছু পরে পায়। তবে ম্যাইন কথা হলো কাজ জানা।
কঠোর পরিশ্রম বলতে- আপনি যেকোনো একটা কাজ পারেন তা নিয়ে বসে থাকবেন, তা না। আপনি প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কাজ শিখুন। তাছাড়াও কাজে নিয়োজিত হওয়ার আগে আপনাকে অনেক আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। নিজেই দেখতে হবে- কাজ পারেন কি না? আপনি যে কাজ জানেন তা বায়ারকে বুঝান। কখনো কাজ ভিক্ষা চাইবেন না (Don’t say, “Please give me your work.”)!
ওডেস্ক থেকে কিভাবে কাজ পাব?
এই মাত্র বলেছি- আগে কাজ শিখেন, নিজের কাজগুলোকে যাচাই করেন। তারপর কাজ করার দিকে আগান। ওডেস্কে জয়েন করতে আপনার কোনো মহান কাজ করতে হবে না। শুধু ওডেস্কে একটা রেজিস্ট্রেশন করবেন, আর এর জন্য কোন পেমেন্ট দিতে হবে না। রেজিষ্ট্রেশনের কাজ শেষ হলে অতি চমৎকার একটা প্রোফাইল তৈরী করুন। আপনার প্রোফাইলকে ১০০% করে তুলুন। 

Odesk.com
বর্তমানে যতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে, তার মধ্যে ওডেস্ক হচ্ছে সর্বাধিক জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য সাইট। সাইটটি বায়ার ও ফ্রিল্যান্সার উভয়ের কাছেই সর্বাধিক জনপ্রিয়। ফলে বর্তমানে সাইটটিতে কাজ করছে প্রায় ১ লক্ষেরও উপরে ফ্রিল্যান্সার। সাইটটিতে ডাটা এন্ট্রি থেকে শুরু করে গ্রাফিক্স, ওয়েব ডিজাইন, আর্টিক্যাল রাইটিং, Seo, প্রোগ্রামিং  ইত্যাদি হাজারো প্রকারের কাজ রয়েছে।
কেন সাইটটি জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য?
১. সাইটটিতে 'নির্দ্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য' এবং 'ঘন্টা হিসাবে মূল্য (Hourly job)' উভয় প্রকার কাজ রয়েছে। তবে ঘন্টা হিসাবে কাজের জন্য ওডেস্ক বেশি জনপ্রিয়। এ পদ্ধতিতে ফ্রিল্যান্সাররা অন্য সাইট হতে তুলনামূলক বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারে। এ সিস্টেমে ইন্টারনেটে উপস্থিত থেকে একটি বিশেষ সফটওয়্যারের (Teamviewer) মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ করতে হয়। এ সময় একজন ফ্রিল্যান্সার কি কাজ করছেন তার স্ক্রীনশট বায়ারের কাছে চলে যায়। ফলে বায়ার তার কাজের প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে থাকে।

২. সাইটটিতে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা দেয়ার মাধ্যমে প্রোফাইল বিল্ডিং এর সুবিধা। ফলে সত্যিকার অর্থেই যারা নির্দ্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ও ভাল বাজেটের কাজ পেয়ে থাকে।
৩.  অধিকাংশ কাজের ক্ষেত্রে এসক্রো সিস্টেমের (কাজের শুরুতেই বায়ার সাইটে টাকা জমা দিয়ে থাকে) কারনে ফ্রিল্যান্সারদের কাছে কাজ শেষে টাকা পাওয়ার ১০০% নিশ্চয়তা থাকে।
৪. যেহেতু এ সাইটে অন্যান্য সাইটের মত যে কেও বিড (আবেদন) করতে পারে না, অর্থাৎ, এ সাইটে কাজ করতে গেলে নুন্যতম রেডিনেস টেস্ট দিতে হয় এবং বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশগ্রহনের মাধ্যমে ১০০% প্রোফাইল সম্পন্ন না হলে পর্যাপ্ত বিড করতে পারে না, এসব কারনে বায়ারদের কাছে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য সাইট এটি। ফলে বিশ্বে যতগুলো ফ্রিল্যান্সিং সাইট রয়েছে, তন্মধ্যে, ওডেস্কে সর্বাধিক কাজ জমা হয়। বড়ং বলা যায়, সবগুলো সাইটে যে পরিমাণ কাজ জমা হয়, শুধুমাত্র ওডেস্কেই সে পরিমাণ কাজ জমা হয়। ফলে, বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটু সিরিয়াস হলেই এ সাইটে কাজ পাওয়া সম্ভব।
আশার কথা, বর্তমানে বাংলাদেশে যত ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে তন্মধ্যে, ওডেস্কেই সর্বাধিক। তুলনামূলক কম রেট, বিশ্বস্ততা ইত্যাদি কারণে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা ভাল অবস্থানেই রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং-এ যারা নুতন তারা ওডেস্কে কাজের মাধ্যমে তাদের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। প্রথমদিকে কাজ পেতে কিছুটা বেগ পেতে হলেও প্রোফাইল ১০০% কমপ্লিট হলে এবং ধৈর্যের সাথে লেগে থাকলে অবশ্যই এ সাইটে সফলতা পাওয়া সম্ভব। অনেক বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, যারা শুরুতে কাজ পেতে কিছু বিলম্ব হলেও বর্তমানে টিম নিয়ে কাজ করছে। Odesk সাইটে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের প্রোফাইল দেখলেই বিষয়টি অনুধাবন করা যায়।
পেমেন্ট সিস্টেমঃ
পাইওনার ডেবিট কার্ড, মানিবুকার্স, ব্যাংকওয়্যার ট্রান্সফার ইত্যাদি বিভিন্ন পদ্ধতিতে Odesk সাইট থেকে বাংলাদেশে টাকা নিয়ে আসা যায়।click here go odesk
Alart Pay Coming In Bangladesh

এ নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়ার সহজ উপায়


প্রিয় পাঠক বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে oDesk -এর পক্ষ থেকে Happy New Year 2012!!! শুরু করছি oDesk এর ৪র্থ পর্ব। আগের টেস্ট এর রেজাল্ট পরিবর্তন করে নতুন করে এই পর্বে দেওয়া হল। oDesk Test -এ চলুন এবার কাজের কথায় নিির্দষ্ট User name ও Password দিয়ে oDesk এ loginকরুন। Find Work এর আন্ডারে থাকা Test এ ক্লিক করুন।
Search box এর ড্রপ ডাউন মেনু হতে সবথেকে নিচে থাকা oDesk সিলেক্ট করে টাইটেল এর ঘরে কিছু না লিখে Search বাটনে ক্লিক করুন এবং ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।
৭৫২ নং আইডি ধারী টেস্ট লিং টিতে ক্লিক করুন। নতুন পেজ ওপেন হবে। এবার ঐ পেজে থাকা হলুদ রংএর বাটন Start Test বাটনে ক্লিক করুন। আবার নতুন পেজ ওপেন হবে। সেই পেজের সবথেকে নিচে থাকা হলুদ রংএর বাটন Continue এ ক্লিক করুন। আবার একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। এবার এই পেজের Click Here to Start Your Test বাটনে ক্লিক করুন।
এবার আপনার সামনে MCQ প্রশ্ন আসতে শুরু করবে। এখানে মোট ১১টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
1. Q: Which of the following is TRUE about fixed-price contracts?
a) How much to pay and when to pay is at the employer’s discretion.
2. Q: Which of the following is FALSE about weekly limits on hourly contracts?
a) The weekly limit can be changed by the contractor.
3. Q: What happens when a contract ends?
a) All of the above.
4. Q: Which of the following actions are NOT allowed when applying to job postings?
a) All of the above.
5. Q: Which of the following are TRUE about your oDesk Work Diary?
a) All of the above.
6. Q: Can I start my own agency on oDesk?
a) Yes! You can create an agency and earn money by selling the services of your agency contractors.
7. Q: Which of the following are TRUE about the oDesk dispute process?
a) All of the above
8. Q: Which of the following statements about oDesk fees is FALSE?
a) The oDesk fee is $2/hour for hourly contracts.
9. Q: The oDesk Team application Time Tracker records which of the following
a) All of the above.
10. Q: Which of the following are required to qualify for guaranteed payment?
a) All of the above.
11. Q: Which of the following are NOT permitted on oDesk?
a) All of the above.
কোন সমস্যা হলে নিম্নক্ত নাম্বারে

Odesk -এ নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়ার সহজ উপায়।
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন? সবাইকে ফেব্রæয়ারী মাসের এই রকম এই মাসের ভাষা শহীদদের কে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়ে শুরু করছি  Odesk এর ৫ম পর্ব। আজকের বিষয় Odesk এ কি ভাবে  Bid করা যায়। হ্যাঁ আমাদের প্রোফাইল ১০০% কোন ভয় নাই। আপনার জব কোটা এখন ১৫, মানে আপনি এখন থেকে প্রতি সপ্তাহে ১৫টি কাজে Applications করতে পারবেন। কথা না বাড়িয়ে চলুন এবার কাজের কথায়। Odesk দুই ধরনের কাজ থাকে একটি  Find Price, অন্যাটি Hourly. আজকে Hourly কাজে কিভাবে বিড করা যায় সেটাই শেখাব। তো চলুন-
www.odesk.com/login.php লিখে এন্টার দিন। ফলে Login করার জন্য Login page open হবে।
এবার এখানে নির্দিষ্ট Username,password দিয়ে Sign in বাটনে Click করুন। Find work এর আন্ডারে থাকা Find jobs  এ কিক করুন।
ফলে Find jobs এর পেজটি  Open হবে। এবার Writting & translation এর আন্ডারে থাকা Blog & article writting এ ক্লিক করুন। এবার আপনার প্রত্যাশিত কাজের তালিকা হাজির।
এবার Hourly কাজের ডান পাশের কোণে থাকা Apply লেখা হলুদ রং এর বাটনে কিক করুন।
এবার যে পেজটি আসবে সেটি যথাযথ ভাবে পূরণ করে Agree to term এ টিক দিয়ে Apply to this job এ ক্লিক করুন। প্রয়োজনীয় ডাটার জন্য www.mannacomputer.blogspot.com
আজ এ পর্যন্ত। কোন সমস্যা হলে আমাকে  Call করতে পারেন ০১৭৩৯-৪৫৬৭৫৪।
মোহাইমেনুল ইসলাম মান্না
ওডেক্স – এ নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য কাজ পাওয়ার সহজ উপায়

 
বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য চালু হয়েছে আন্তর্জাতিক অনলাইন লেনদেন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান (পেমেন্ট গেটওয়ে সার্ভিস প্রোভাইডার) অ্যালার্টপের সেবা। বাংলাদেশে এই সেবা দেবে অ্যালার্টপে অনুমোদিত দেশীয় প্রতিষ্ঠান ক্যাসাডা টেকনোলজি লিমিটেড।
বিশ্বব্যাপী অর্থআনার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি সেবা অ্যালার্টপে। এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং কাজে জড়িত মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) সহজেই দেশে অর্থআনতে পারবেন। ক্যাসাডার প্রধান কার্যনির্বাহী কর্মকর্তা জামাল শাহ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের এসই১৫ নীতিমালা অনুযায়ী অ্যালার্টপে বাংলাদেশে সেবা দেওয়া শুরু করেছে। দেশের ফ্রিল্যান্সারসহ বিভিন্ন প্রযুক্তি-প্রতিষ্ঠানের পারিশ্রমিক বা বিলের অর্থ আনার সহজ পদ্ধতির অভাবে অনেকেই সমস্যায় পড়ছিলেন। আমরা আশা করছি, অ্যালার্টপের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে।’
বর্তমানে দেশে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন অনেক তরুণ। আন্তর্জাতিক আউটসোর্সিং বাজারে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ইন্টারনেট বিপণন, গ্রাফিক ডিজাইন, ডেটা এন্ট্রি, অ্যাপ্লিকেশন তৈরি, লেখালেখিসহ বিভিন্ন কাজের সঙ্গে জড়িত দেশের অনেক তরুণ। এ বিষয়ে ফ্রিল্যান্সার জাকারিয়া চৌধুরী বলেন, সাধারণত পিটিসি ওয়েবসাইটগুলোতে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের জন্য অ্যালার্টপে খুবই কাজের। এ ছাড়া অন্যান্য আউটসোর্সিং ওয়েবসাইটে কাজ করার ক্ষেত্রে গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হলে এই মাধ্যমে টাকা আনা যাবে। সে হিসাবে অ্যালার্টপে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত অনেককে সাহায্য করবে।
অ্যালার্টপেতে নিজের অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে www.alertpay.com/en/bangladesh.aspx ঠিকানা থেকে। প্রতি সর্বোচ্চ ৫০০ ডলার লেনদেনের জন্য বাংলাদেশি ২৪০ টাকা ফি দিয়ে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ জমা করা যাবে। বাংলাদেশে ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে অ্যালার্টপে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামাল শাহ। তবে অন্যান্য ব্যাংকের মাধ্যমেও অ্যালার্টপে থেকে টাকা তোলা যাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।